পোকার আক্রমণের করণীয়ঃ♦ আক্রান্ত জমিতে বিলি কেটে আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করা♦ জমিতে পোকা বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলা;♦ জমিতে হাঁস ছেড়ে দেয়া;♦ রাতে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা;♦ উর্বর জমিতে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ করা ;♦ ক্ষেতে শতকরা ৫০ ভাগ গাছে অন্ততঃ একটি মাকড়সা থাকলে কীটনাশক প্রয়োগ না করা;♦ শতকরা ৫০ ভাগ ধান গাছে ২-৪টি ডিমওয়ালা স্ত্রী পোকা অথবা ১০টি বাচ্চা পোকা প্রতি গোছায় পাওয়া গেলে সঠিক কীটনাশক, সঠিক পদ্ধতিতে সঠিক সময়ে ও সঠিক মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে কীটনাশকের কতিপয় নমূনা ও অনুমোদিত মাত্রাঃ♦ আইসোপোকার্ব উইন্ড ৭৫ wp অথবা মিপসিন ৭৫ wp @ ২.৬ মিলি/লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ইমিডাক্লোরোপিড প্রমিজ প্লাস ৭২ WP অথবা প্রমিজ ২০০ SL ০.২৫ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ক্লোরপাইরিফস ২ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ডায়াজিনন প্লেনাম ৫০ ডাব্লিউজি @ ০.৬ গ্রাম/১লিঃ পানি, অথবা এ্যামকোজিনন ৬০ ইসি ৩.৪ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ থায়ামেথোক্সাম -মার্ভেল এক্স এল ২৫ wg ০.১২গ্রাম/১ লিঃ পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যাসিটামিপ্রিড+কারটাপ ৯৫ এসপি ৫০ গ্রাম ১৬লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবেস্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যারোমা ৩ জি আর;পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ কার্বোসালফান এ্যামকোসাল ২০ ইসি ১৩৩ মিলি/বিঘা হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।
পোকার আক্রমণের করণীয়ঃ♦ আক্রান্ত জমিতে বিলি কেটে আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করা♦ জমিতে পোকা বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলা;♦ জমিতে হাঁস ছেড়ে দেয়া;♦ রাতে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা;♦ উর্বর জমিতে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ করা ;♦ ক্ষেতে শতকরা ৫০ ভাগ গাছে অন্ততঃ একটি মাকড়সা থাকলে কীটনাশক প্রয়োগ না করা;♦ শতকরা ৫০ ভাগ ধান গাছে ২-৪টি ডিমওয়ালা স্ত্রী পোকা অথবা ১০টি বাচ্চা পোকা প্রতি গোছায় পাওয়া গেলে সঠিক কীটনাশক, সঠিক পদ্ধতিতে সঠিক সময়ে ও সঠিক মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে কীটনাশকের কতিপয় নমূনা ও অনুমোদিত মাত্রাঃ♦ আইসোপোকার্ব উইন্ড ৭৫ wp অথবা মিপসিন ৭৫ wp @ ২.৬ মিলি/লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ইমিডাক্লোরোপিড প্রমিজ প্লাস ৭২ WP অথবা প্রমিজ ২০০ SL ০.২৫ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ক্লোরপাইরিফস ২ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ডায়াজিনন প্লেনাম ৫০ ডাব্লিউজি @ ০.৬ গ্রাম/১লিঃ পানি, অথবা এ্যামকোজিনন ৬০ ইসি ৩.৪ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ থায়ামেথোক্সাম -মার্ভেল এক্স এল ২৫ wg ০.১২গ্রাম/১ লিঃ পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যাসিটামিপ্রিড+কারটাপ ৯৫ এসপি ৫০ গ্রাম ১৬লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবেস্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যারোমা ৩ জি আর;পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ কার্বোসালফান এ্যামকোসাল ২০ ইসি ১৩৩ মিলি/বিঘা হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।
পোকার আক্রমণের করণীয়ঃ♦ আক্রান্ত জমিতে বিলি কেটে আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করা♦ জমিতে পোকা বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলা;♦ জমিতে হাঁস ছেড়ে দেয়া;♦ রাতে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা;♦ উর্বর জমিতে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ করা ;♦ ক্ষেতে শতকরা ৫০ ভাগ গাছে অন্ততঃ একটি মাকড়সা থাকলে কীটনাশক প্রয়োগ না করা;♦ শতকরা ৫০ ভাগ ধান গাছে ২-৪টি ডিমওয়ালা স্ত্রী পোকা অথবা ১০টি বাচ্চা পোকা প্রতি গোছায় পাওয়া গেলে সঠিক কীটনাশক, সঠিক পদ্ধতিতে সঠিক সময়ে ও সঠিক মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে কীটনাশকের কতিপয় নমূনা ও অনুমোদিত মাত্রাঃ♦ আইসোপোকার্ব উইন্ড ৭৫ wp অথবা মিপসিন ৭৫ wp @ ২.৬ মিলি/লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ইমিডাক্লোরোপিড প্রমিজ প্লাস ৭২ WP অথবা প্রমিজ ২০০ SL ০.২৫ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ক্লোরপাইরিফস ২ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ডায়াজিনন প্লেনাম ৫০ ডাব্লিউজি @ ০.৬ গ্রাম/১লিঃ পানি, অথবা এ্যামকোজিনন ৬০ ইসি ৩.৪ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ থায়ামেথোক্সাম -মার্ভেল এক্স এল ২৫ wg ০.১২গ্রাম/১ লিঃ পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যাসিটামিপ্রিড+কারটাপ ৯৫ এসপি ৫০ গ্রাম ১৬লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবেস্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যারোমা ৩ জি আর;পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ কার্বোসালফান এ্যামকোসাল ২০ ইসি ১৩৩ মিলি/বিঘা হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।
পোকার আক্রমণের করণীয়ঃ♦ আক্রান্ত জমিতে বিলি কেটে আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করা♦ জমিতে পোকা বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলা;♦ জমিতে হাঁস ছেড়ে দেয়া;♦ রাতে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা;♦ উর্বর জমিতে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ করা ;♦ ক্ষেতে শতকরা ৫০ ভাগ গাছে অন্ততঃ একটি মাকড়সা থাকলে কীটনাশক প্রয়োগ না করা;♦ শতকরা ৫০ ভাগ ধান গাছে ২-৪টি ডিমওয়ালা স্ত্রী পোকা অথবা ১০টি বাচ্চা পোকা প্রতি গোছায় পাওয়া গেলে সঠিক কীটনাশক, সঠিক পদ্ধতিতে সঠিক সময়ে ও সঠিক মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে কীটনাশকের কতিপয় নমূনা ও অনুমোদিত মাত্রাঃ♦ আইসোপোকার্ব উইন্ড ৭৫ wp অথবা মিপসিন ৭৫ wp @ ২.৬ মিলি/লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ইমিডাক্লোরোপিড প্রমিজ প্লাস ৭২ WP অথবা প্রমিজ ২০০ SL ০.২৫ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ক্লোরপাইরিফস ২ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ ডায়াজিনন প্লেনাম ৫০ ডাব্লিউজি @ ০.৬ গ্রাম/১লিঃ পানি, অথবা এ্যামকোজিনন ৬০ ইসি ৩.৪ মিলি/লি. পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ থায়ামেথোক্সাম -মার্ভেল এক্স এল ২৫ wg ০.১২গ্রাম/১ লিঃ পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যাসিটামিপ্রিড+কারটাপ ৯৫ এসপি ৫০ গ্রাম ১৬লিটার পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবেস্প্রে করা যেতে পারে।♦ এ্যারোমা ৩ জি আর;পানি হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।♦ কার্বোসালফান এ্যামকোসাল ২০ ইসি ১৩৩ মিলি/বিঘা হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ভালভাবে স্প্রে করা যেতে পারে।
সর্বশেষ মন্তব্য