নাজমুল হাসান: মানুষ যখনই লিপির সঙ্গে পরিচিত হয়, নিজেদের হাতে কলম ধরে, নিজেদের চিন্তাগুলোকে লেখায় রূপান্তর করে এবং নিজেদের পরবর্তী প্রজন্মকে এসব বিষয়ে শিক্ষাদান করে তখনই...
স্বপন দেব: [২] মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে রসালো ফল মাল্টা চাষে ঝুঁকেছেন ফল চাষীরা। তাই এলাকায় মাল্টা চাষের আগ্রহ বাড়ছে। অন্য ফসলের দাম কমে যাওয়ায় মাল্টা চাষে ঝুঁকছেন...
মুহাম্মদ মিজানুর রহমান: অধিকাংশ মানুষ চায় সুখ-স্বাছন্দ্য ও বিলাসিতায় ভরা জীবন। একটু আরামে থাকার জন্য তাই চালিয়ে যায় অবিরত প্রচেষ্টা। এ কারণে সে কখনোবা মানুষের হক...
স্পেনে খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধির পূর্বাভাস মিলেছে। দেশটি মূলত আমদানির মাধ্যমে খাদ্যশস্যের দেশীয় চাহিদা পূরণ করে থাকে। তবে চলতি বিপণন মৌসুমে উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে স্পেনের খাদ্যশস্য আমদানি...
ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা: সুস্থতা মহান আল্লাহর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকা ও ইবাদত-বন্দেগির জন্য সুস্থতা একান্ত প্রয়োজন। সুস্থতার মূল্যায়ন, স্বাস্থ্য-সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে...
গলাচিপায় পর পর দুইবার বঙ্গোপসাগরে লঘু চাপের প্রভাবে অতিরিক্তি বৃষ্টিপাতে গলাচিপার কৃষকদের হয়েছে মরণদশা। আমন ধানের অধিকাংশ বীজতলার ধানবীজ পঁচে যাওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কৃষকদের...
ভয়াবহ খরায় বিপর্যস্ত খাজাখস্তানের খাদ্যশস্য আবাদ। ফলে চলতি বছর দেশটির খাদ্যশস্য উত্তোলন ২৪ শতাংশ হ্রাসের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দেশটির ভারপ্রাপ্ত কৃষিমন্ত্রী জেরবল কারাশোকিয়েভ সরকারি এক বৈঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন। রয়টার্স ও ওয়ার্ল্ডগ্রেইনডটকম। কাজাখস্তান মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে বড় খাদ্যশস্য উত্তোলনকারী দেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানসহ প্রতিবেশী দেশগুলো খাদ্যশস্য আমদানিতে কাজাখস্তানের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল। চলতি বছর কাজাখস্তানে ১ কোটি ৫৩ লাখ টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ বছর কাজাখস্তান ৬৫-৭০ লাখ টন খাদ্যশস্য রফতানি করতে সক্ষম হবে। গত বছর রফতানির পরিমাণ ছিল ৮০ লাখ টন। সে হিসাবে রফতানি ১৫-১০ লাখ টন হ্রাস পাবে। বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কাজাখস্তান ৩৫ লাখ টন খাদ্যশস্য সরবরাহ করেছে। এর মধ্যে শুধু গমই সরবরাহ করা হয়েছে ২৮ লাখ টন।
রাশিদ রিয়াজ : জ্ঞান থেকেই প্রজ্ঞার সৃষ্টি। পবিত্র কোরআনে আয়াত এসেছে, ‘পড় তোমার প্রভুর নামে’। আবার জ্ঞান অর্জন করেও মানুষ অবিবেচকের মত জ্ঞান পাপী হয়ে উঠতে...
শিশুরাও করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হচ্ছে। যদিও শিশুদের মধ্যে এ রোগের জটিলতা ও মৃত্যুঝুঁকি বয়স্কদের তুলনায় অনেকাংশে কম। তবে এই কথা সব শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। অনেক শিশুর...
দিনাজপুরের হিলিতে আবারো অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে পেঁয়াজের বাজার। আমদানি কমে যাওয়ায় একদিনের ব্যবধানে পণ্যটির দাম বেড়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন বন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকাররা। হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, দেশের বাজারে পেঁয়াজের চাহিদা কিছুটা কম থাকায় লোকসান গুনতে হচ্ছে আমদানিকারকদের। ফলে সম্প্রতি তারা পেঁয়াজ আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন। ফলে সরবরাহ হ্রাসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মূলত এ কারণেই বেড়েছে পণ্যটির দাম। আমদানীকৃত পেঁয়াজের পাইকারি দাম কেজিতে ৩ টাকা করে বেড়েছে। একদিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৬-৩২ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বর্তমানে দাম বেড়ে এসব পেঁয়াজ ২৯-৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় জানায়, স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত আছে। তবে আগের তুলনায় আমদানির পরিমাণ কমেছে। ফলে দাম কিছুটা বাড়তির দিকে। বন্দর দিয়ে কয়েকদিন ধরে নাসিক ও ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ আমদানি হলেও নতুন করে দক্ষিণ ভারতের বেলোরি জাতের পেঁয়াজের আমদানি শুরু হয়েছে। বন্দরে ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ পাইকারিতে ২৯-৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আগে ২৬-২৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল এ পেঁয়াজ। তবে নাসিক জাতের পেঁয়াজ আগের দামেই (৩২ টাকা কেজি) বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া নতুন বেলোরি জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩১ টাকা কেজি দরে। হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক মোজাম্মেল হোসেন ও পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে লাভের মুখেই ছিলেন আমদানিকারকরা। কিন্তু দেশের বাজারে পেঁয়াজের চাহিদা কিছুটা কমে যাওয়ায় আমদানীকৃত পেঁয়াজ বাধ্য হয়ে লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন তারা। এদিকে আমদানি কমিয়ে দেয়ায় বাজারে আবারো চাহিদায় ঊর্ধ্বমুখিতা লক্ষ করা যাচ্ছে। মূলত এ কারণেই পণ্যটির দাম বাড়তির দিকে রয়েছে। হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত আছে। তবে আগের তুলনায় আমদানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। আগে বন্দর দিয়ে ২৫-৩০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হলেও বর্তমানে তা কমে ১৫-২০ ট্রাকে নেমে এসেছে। বন্দর দিয়ে ১৪ থেকে ১৯ আগস্ট পর্যন্ত পাঁচ কর্মদিবসে ৮৮টি ট্রাকে ২ হাজার ৪৮৪ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। আমদানির পর পরই কাস্টমসের সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত খালাস করে আমদানিকারকদের কাছে সরবরাহের ব্যবস্থা নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
সর্বশেষ মন্তব্য