আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী
করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

বাংলাদেশে শীতের সময় করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রকোপ আরও বাড়তে পারে বা দ্বিতীয় ঢেউ আসতে পারে– এমন আশংকা থেকে সরকার ভাইরাসটি প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার ব্যাপারে একটি রোডম্যাপ তৈরি করেছে।

কর্মকর্তারা বলেছেন, ঠাণ্ডাজনিত ফ্লুসহ নানা রোগ এবং কোভিড-১৯ এই দুই ভাগে ভাগ করে চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা সাজানো হয়েছে।

প্রথমত: ঠাণ্ডাজনিত নানা রোগের চিকিৎসার ঔষধ বা ভ্যাকসিনের যাতে সংকট না হয় সেজন্য সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আর কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত যেসব হাসপাতাল রোগী না থাকার কারণে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য ছেড়ে দেয়া হয়েছিল, শীতের সময় সংক্রমণ বেড়ে গেলে সেগুলোকে আবার কোভিড-১৯ এর চিকিৎসায় ব্যবহারের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

এছাড়াও মুখে মাস্ক না পরলে কঠোরভাবে আইন প্রয়োগের কথাও বলা হয়েছে।

গত প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা দুই হাজারের নিচে। পরীক্ষার সংখ্যাও অনেক কমে গেছে।

অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডসহ মানুষের জীবন যাপন প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গেছে এবং করোনাভাইরাস নিয়ে মানুষের মাঝেও শৈথিল্য এসেছে।

এরই মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার শীতের সময় সংক্রমণ বাড়ার আশংকা প্রকাশ করেছেন। এরপর ভাইরাসটি মোকাবেলায় শীত কালে কী করা যতে পারে তা নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগে জোর তৎপরতা শুরু হয়।

সিনিয়র চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত সরকারের পরামর্শক কমিটি রোববার প্রকোপ বাড়ার শংকা তুলে ধরে রোডম্যাপ তৈরির পরামর্শ দেয়।

এর পরই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একটি পরিকল্পনা তৈরি করে।

ঠাণ্ডাজনিত রোগের চিকিৎসা

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আব্দুল মান্নান বলেছেন, শীতজনিত রোগের চিকিৎসার ঔষধ এবং ভ্যাকসিনের মজুদ ও সরবরাহ ঠিক রাখার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

“শীতের সময় সাধারণত মানুষের যেসব সমস্যা দেখা দেয় সেটা ঠাণ্ডাজনিত। যেমন নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ নানা রোগ যা শিশু এবং বয়স্কসহ সকল বয়সের মানুষের হয়ে থাকে। তার জন্য একটা প্রস্তুতির ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আমাদের সচেতন করা হয়েছে যাতে ঔষধ বিশেষ করে ভ্যাকসিনের সংকট না হয়। আমরা যেন যথাসময়ে তা মজুদ করতে পারি বা আনতে পারি এবং হাসপাতালে সরবরাহ করতে পারি। আমরা সাথে সাথেই কর্তৃপক্ষকে এই নির্দেশনা প্রদান করেছি।”

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার শংকা থেকে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হচ্ছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার শংকা থেকে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হচ্ছে।

শংকা: ব্যবস্থাপনা

সচিব মো: আব্দুল মান্নান বলেছেন, “আমরাও মনে করছি, বাংলাদেশে সেকেণ্ড ওয়েভ বা যে নামই বলেন না কেন, সেটা আসতে পারে। এর চেয়েও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি যে শীত আসলে এর প্রকোপটা একটু বেড়ে যেতে পারে।”

মি: মান্নান জানিয়েছেন, ঠাণ্ডাজনিত রোগের বাইরে করোনাভাইরাসের চিকিৎসার ব্যবস্থাপনাও কয়েক ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

তিনি বলেছেন,”রোগী না থাকায় আমরা যেসব হাসপাতাল নন-কোভিডের চিকিৎসার জন্য ছেড়ে দিয়েছিলাম, সেগুলোতে বিকল্প ব্যবস্থা করে রেখেছি। খুব বেশি যদি সংক্রমণ দেখা দেয়, তাহলে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসায় আবার ঐ হাসপাতালগুলোকে ব্যবহারের প্রস্তুতি আমরা নিয়েছি।”

“এটা গেলো হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা। আর ডাক্তারদেরও একইভাবে একই অনুপাতে আমরা প্রস্তুত রেখেছি। টেলিমেডিসিনের মাধ্যমেও কিন্তু মানুষ বেশি চিকিৎসা নিচ্ছে। এর জন্যও পর্যাপ্ত ঔষধ যাতে সর্বত্র পাওয়া যায়, সেই ব্যবস্থাও কিন্তু আমরা করে রেখেছি।”

করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী
করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

প্রতিরোধে শৈথিল্য

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মানুষের মাঝে এতটাই শৈথিল্য এসেছে যে এখন করোনাভাইরাস পরীক্ষা করানোর ব্যাপারেও তাদের আগ্রহ কমে গেছে। ফলে সংক্রমণের সঠিক চিত্র পাওয়া যাচ্ছে না।

অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পরীক্ষা বাড়ানোর জন্য সব সরকারি হাসপাতালে অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু করার অনুমতি দেয়া হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক নাসরিন সুলতানা বলেছেন, মহামারি শুরুর পর চিকিৎসার ব্যাপারে বেশি নজর দেয়া হলেও সংক্রমণ ঠেকানো বা প্রতিরোধের বিষয়ে গুরুত্ব কম ছিল। সেকারণে সংক্রমণ একেবারে কমে না গিয়ে ছয় মাস ধরে স্থিতিশীল রয়েছে।

তিনি মনে করেন এখন প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত।

“শুরুর দিকে বিভিন্ন হাসপাতালকে ডেডিকেটেড ঘোষণা করা হলো, হটলাইনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হলো। কিন্তু এখন যেহেতু একটু স্বাভাবিক হয়েছে, তাই প্রতিরোধমূলক যেসব ব্যবস্থা নেয়া উচিত, যেমন নজরদারি, মানুষকে সজাগ করা- এনিয়ে সরকারের প্রচারণা কম। আবার মানুষেরও সচেতনতা কম। তারা এখন যেনো কেয়ারই করছে না।”

কর্মকর্তারা বলেছেন, মাস্ক ব্যবহার না করলে আইনী ব্যবস্থা নেয়া এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি জোরদার করা হচ্ছে।

  • করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

    করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

  • বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার শংকা থেকে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হচ্ছে।

    বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার শংকা থেকে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হচ্ছে।

  • করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

    করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী

  • করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী
  • বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার শংকা থেকে প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হচ্ছে।
  • করোনা ভাইরাস: শীতের সময় মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কী
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com