আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

রেসিপি: চকলেট কেক

চকলেট মুজ কেক

চকলেট মুজ কেক
চকলেট মুজ কেক

উপকরণ
ময়দা ৬০ গ্রাম, কোকো পাউডার ২০ গ্রাম, বেকিং পাউডার ১/২ চা–চামচ, বেকিং সোডা ১/৪ চা চামচ, গুঁড়া চিনি ১২০ গ্রাম, ডিম ১টি, সয়াবিন তেল ৩৫ গ্রাম, গরম ঘন দুধ ৩/৪ টেবিল চামচ, চকলেট ইমালশন ১/২ চা–চামচ।

চকলেট মুজ কেক
চকলেট মুজ কেক

প্রণালি

একটি বটমলেস কেক মোল্ড নিয়ে তাতে তেল মাখিয়ে নিতে হবে। এই ধরনের মোল্ডে সেটিংস অথবা লেয়ারগুলো সুন্দর হয়। এ ছাড়া চাইলে একটি ওভেন প্রুফ বাটিতেও কেকটি সেট করে নেওয়া যাবে।

প্রথমে সব শুকনা উপকরণ ছাঁকনিতে চেলে নিতে হবে। এবারে একে একে সব উপকরণ একটি বোলে নিয়ে ভালো মতো মিশিয়ে নিতে হবে যতক্ষণ না চিনি গলে যাচ্ছে। এর মধ্যে অবশ্যই ইলেকট্রিক ওভেন ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১০ মিনিট প্রিহিট করে নিতে হবে।

কেকটি ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট বেক করতে হবে। বেকিং টাইম ইলেকট্রিক ওভেন অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে।বিজ্ঞাপন

ডার্ক চকলেট মুজ

উপকরণ
ডার্ক চকলেট ৮৫ গ্রাম, ফ্রেশ ক্রিম ৭০ গ্রাম, দুই টেবিল চামচ স্বাভাবিক পানিতে গুলিয়ে নেওয়া জেলাটিন দুই চা–চামচ, হুইপড ক্রিম ৯০ গ্রাম।

প্রণালি

প্রথমে ডার্ক চকলেট ডাবল বয়লার মেথডে সম্পূর্ণ গলিয়ে নিতে হবে। একটু ঠান্ডা হয়ে এলে এতে ফ্রেশ ক্রিম মিশিয়ে বিট করে নিতে হবে। এবার হুইপড ক্রিম ভালোমতো বিট করে নিয়ে আলতোভাবে ফোল্ড করে ওপরের মিশ্রণে মিশিয়ে নিতে হবে।

পানিতে ভেজানো জেলাটিন ৫ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভে গরম করে নিয়ে হালকা ঠান্ডা করে নিতে হবে। ঠান্ডা হলেই এটিও মিশ্রণটিতে মিশিয়ে নিতে হবে। এর মধ্যে চকলেট কেকটি ঠান্ডা হয়ে গেলে তার ওপর পাইপিং ব্যাগে ডার্ক চকলেট মুজ ভরে সুন্দরভাবে লেয়ার করে দিতে হবে।

এবার বটমলেস কেক মোল্ডে সেট করে নেওয়া এই ২ ধরনের লেয়ারটি ২৫ মিনিট সেট হতে দিতে হবে নরমাল ফ্রিজের চেম্বারে।

হোয়াইট চকলেট মুজ

উপকরণ
হোয়াইট চকলেট ৮৫ গ্রাম, ফ্রেশ ক্রিম ৭০ গ্রাম, দুই টেবিল চামচ নরমাল পানিতে গুলিয়ে নেওয়া দুই চা–চামচ জেলাটিন, হুইপড ক্রিম ৯০ গ্রাম।

প্রণালি

প্রথমে হোয়াইট চকলেট ডাবল বয়লার মেথডে সম্পূর্ণ গলিয়ে নিতে হবে। একটু ঠান্ডা হয়ে এলে এতে ফ্রেশ ক্রিম মিশিয়ে বিট করে নিতে হবে। এবার হুইপড ক্রিম ভালোমতো বিট করে নিয়ে আলতোভাবে ফোল্ড করে ওপরের মিশ্রণে মিশিয়ে নিতে হবে।

পানিতে ভেজানো জেলাটিন ৫ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভে গরম করে নিয়ে হালকা ঠান্ডা করে নিতে হবে। ঠান্ডা জেলাটিন মিশ্রণটিতে মিশিয়ে নিতে হবে। এর মধ্যে চকলেট কেকটি ঠান্ডা হয়ে গেলে তার ওপর পাইপিং ব্যাগে হোয়াইট চকলেট মুজ ভরে সুন্দরভাবে লেয়ার করে দিতে হবে।

লেয়ার দেওয়া হয়ে গেলে পুরো কেকটি কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা সেট করতে হবে নরমাল ফ্রিজে। এরপর ডিমোল্ড করে নিয়ে কেকের ওপরে কিছু কোকো পাউডার ডাস্ট করে নিলেই মজার হোয়াইট চকলেট মুজ কেক পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।বিজ্ঞাপন

ওভালটিন চকলেট ফ্রুটি কেক

ওভালটিন চকলেট ফ্রুটি কেক
ওভালটিন চকলেট ফ্রুটি কেক

উপকরণ
ডিম ৩টি, চিনি ১ কাপ, গলানো ঘি ১/৪ কাপ, সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ, ময়দা ১ কাপ, বেকিং পাউডার ১ চা-চামচ, ওভালটিন ১/২ কাপ, গুঁড়া দুধ ১/২ কাপ, কোকো পাউডার ১ টেবিল চামচ, ড্রাই ফ্রুটস ১/২ কাপ, ২ রকমের কিশমিশ, মোরব্বা, কাঠবাদামকুচি।

প্রণালি

ওভালটিন চকলেট ফ্রুটি কেক
ওভালটিন চকলেট ফ্রুটি কেক

প্রথমে ময়দা ও বেকিং পাউডার চেলে নিতে হবে। এরপর ওভালটিন, গুঁড়া দুধ, কোকো পাউডার দিয়ে ভালোমতো মিশিয়ে নিতে হবে।

মেশানো হয়ে গেলে বিটার দিয়ে ডিম ও চিনি ভালোমতো বিট করতে হবে চিনি গলে একটা ফোমি টেক্সচার আসলে বিট করা বন্ধ করে দিতে হবে। তারপর ঘি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বিট করে মিশিয়ে নিতে হবে ভালো করে।

মিশিয়ে রাখা শুকনা উপকরণগুলো ধীরে ধীরে তিন–চারবারে একটি স্প্যাচুলা দিয়ে ভালোমতো মিশিয়ে নিতে হবে। শুকনা ফলগুলো একটু ময়দায় মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর ওপরের পুরো মিশ্রণে দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে হালকাভাবে।

ওভেনে ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রায় ৪০ মিনিট বেক করে নিতে হবে কেক। ওভেনভেদে সময় কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

বেক করা হলে একটি কাঠি কেকটির মাঝ বরাবর ঢুকিয়ে দেখে নিতে হবে, কাঠিটি একদম পরিষ্কারভাবে বের হয় কি না। পরিষ্কারভাবে বের হলে বুঝে নিতে হবে কেকটি হয়ে গেছে। এরপর এটি ঠান্ডা করে ডিমোল্ড করে নিলেই খাওয়া যাবে।

চকলেট ফাজি ব্রাউনি

চকলেট ফাজি ব্রাউনি
চকলেট ফাজি ব্রাউনি

উপকরণ
মাখন ১২০ গ্রাম, কুকিং চকলেট ২০০ গ্রাম, ময়দা ১/২ কাপ, ডিম ৩টা, লবণ ১ চিমটি, তরল দুধ ১ টেবিল চামচ, চকলেট অথবা ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা–চামচ, চিনি দেড় কাপ, কোকো পাউডার ১/৪ কাপ, কফি গুঁড়া এক চা–চামচ।

প্রণালি

চকলেট ফাজি ব্রাউনি
চকলেট ফাজি ব্রাউনি

প্রথমে একটি চারকোনা কেক মোল্ডে তেল ব্রাশ করে বেকিং পেপার সেট করে নিন। ইলেকট্রিক ওভেনটি ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১০ মিনিটের জন্য প্রিহিট করে নিন। এরপর চুলায় ডাবল বয়লার মেথডে স্টিলের বোলে রাখা চকলেট আর মাখন একসঙ্গে নিয়ে ভালোমতো গলিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি রুম টেম্পারেচারে নিয়ে আসার মতো সময় দিতে হবে।

এবার একটি পাত্রে চিনি আর একটা একটা করে ডিম দিয়ে বিট করে নিতে হবে চিনি গলে যাওয়া পর্যন্ত। এরপর ক্রিমি টেক্সচার আসলে বিট করা বন্ধ করতে হবে। এবারে এতে লবণ, এসেন্স, কফি গুঁড়া দিয়ে ভালোমতো মিশিয়ে নিতে হবে। গলানো মাখন ও চকলেটের সঙ্গে আগের মিশ্রণটি ভালোভাবে বিট করে মিশিয়ে নিতে হবে।

এবার বাকি শুকনা উপকরণগুলো চেলে নিয়ে অল্প কিছুক্ষণ বিট করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনোভাবেই ওভার বিট না হয়। এরপর মোল্ডে মিশ্রণটি ঢেলে মোল্ডটি সাবধানে বেশ কয়েকবার বাড়ি দিয়ে ভেতরে থাকা বাবলস বের করে দিতে হবে। এবারে প্রিহিট ওভেনে ৩০-৩৫ মিনিট ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বেক করতে হবে।

কেক বেক হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য একটি পরিষ্কার কাঠি কেকের মাছ বরাবর ঢুকিয়ে দেখে নিন, কাঠিটি একদম পরিষ্কারভাবে বের হয় কি না। পরিষ্কারভাবে কাঠি বের হলে বুঝবেন, ব্রাউনি একদম তৈরি। ব্রাউনি ঠান্ডা করে তারপর ডিমোল্ড করুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com