আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মিষ্টিমুখ হোক বাড়ির বানানো মিষ্টিতে

ইংরেজি ডিসেম্বর আর বাংলায় পৌষ মাস চলছে। পৌষ মাস মানেই বাঙালির পিঠাপুলি আর মিষ্টি খাওয়ার দিন। চারদিকে নতুন স্বাভাবিক অবস্থাকে মেনে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। খাবারের দুনিয়াও তার বাইরে নয়। তাই বাইরে থেকে না এনে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন মিষ্টি। রেসিপি দিয়েছেন ফাতিমা আজিজ।বিজ্ঞাপন

ফ্রায়েড মিল্ক বল

উপকরণ

দুধ ১ লিটার, কর্নফ্লাওয়ার ৮০ গ্রাম, চিনি ১৫০ গ্রাম, ডিম ১ থেকে ২টি (প্রয়োজনমতো), দারুচিনি (২ ইঞ্চি) ১টি, লেবুর খোসা ১টি, ময়দা ১ কাপ (পরিমাণমতো), জাফরান আধা চা-চামচ, চিনি আধা কাপ ও ২ চা-চামচ, তেল ভাজার জন্য (একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে), বাদাম ও পেস্তাকুচি ১ টেবিল চামচ করে।

ফ্রায়েড মিল্ক বল
ফ্রায়েড মিল্ক বল

প্রণালি

একটি গ্লাস বা বাটিতে ২০০ এমএল দুধ আলাদা করে উঠিয়ে রাখুন। বাকি দুধ একটি প্যানে নিয়ে জ্বাল দিন। জ্বাল দেওয়ার সময় দারুচিনি, লেবুর খোসাসহ জ্বাল দিন। ১৫০ গ্রাম চিনি দিয়ে মিশিয়ে নাড়ুন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে জাফরান দিয়ে আরও ১৫ মিনিট নেড়ে জ্বাল দিন। তারপর আধা টেবিল চামচ করে বাদাম ও পেস্তা দিয়ে নাড়ুন। তবে জাফরান দেওয়ার আগে দারুচিনির টুকরা ও লেবুর খোসা দুধ থেকে উঠিয়ে রেখে জাফরান দিতে হবে। ভালো করে দুধ জ্বাল হলে তুলে রাখা দুধে কর্নফ্লাওয়ার গুলে মিশিয়ে অনবরত নাড়ুন। খেয়াল রাখবেন, যেন চাক বেঁধে না যায়। একটি ট্রেতে মাখন ব্রাশ করে নিন। দুধ ঘন হয়ে থকথকে হলে ট্রেতে ঢেলে ছড়িয়ে চামচ বা স্প্যাচুলা দিয়ে ওপরটা সমান করে চেপে দিন। ঠান্ডা হলে ৬ ঘণ্টার জন্য রেফ্রিজারেটরে রেখে দিন। ৬ ঘণ্টা পর বের করে কেটে নিয়ে প্রতিটি টুকরা চারপাশসহ ময়দায় গড়িয়ে ডিমে ডুবিয়ে ডুবো তেলে মাঝারি আঁচে উভয় পাশ সোনালি করে ভেজে কিচেন তোয়ালে বা পেপার ন্যাপকিনে উঠিয়ে রাখুন। বাড়তি তেল শুষে নেওয়ার জন্য চিনি ও দারুচিনি গুঁড়ার মিশ্রণে গড়িয়ে মনের মতো করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

কালাকান্দ (কেক ডেমার্ট)

উপকরণ:

দুধ ১ লিটার, লেবু ১টি (১ টেবিল চামচ পানিতে রস মেশাতে হবে), কনডেন্সড মিল্ক ২০০ গ্রাম, চিনি ৪ টেবিল চামচ (স্বাদমতো), এলাচিগুঁড়ো আধা চা-চামচ, গোলাপজল ১ চা-চামচ, কাঠবাদাম, পেস্তা ও কাজুবাদামের কুচি সিকি কাপ, জাফরান আধা চা-চামচ, মাখন, পরিবেশন করার ট্রে।

কালাকান্দ (কেক ডেমার্ট)
কালাকান্দ (কেক ডেমার্ট)

প্রণালি

গোলাপজলে জাফরান ভিজিয়ে রাখুন। প্যানে দুধ জ্বাল দিয়ে ভালো করে ফুটে উঠলে ১ টেবিল চামচ পানি মেশানো লেবুর রস ঢেলে দিন। দুধ ফেটে ছানা ছাড়া শুরু হলে চামচ দিয়ে নাড়ুন। এবারে ছানা পুরোপুরি আলাদা হলে চুলা বন্ধ করে দিন। একটি বোল বা প্যানের ওপরে ছাঁকনি রেখে তার মধ্যে সাদা মসলিন কাপড় ধুয়ে বিছিয়ে দিন। এবারে ছানা ঢেলে দিন, যেন পানি ছেঁকে নিয়ে ছাঁকনির নিচে প্যানে ঝরে যায়। পানি এমনভাবে ছাঁকতে হবে, যেন কাপড়ে কেবল সলিড ছানাটি থাকে। কাপড় পুঁটলি বেঁধে হাত দিয়ে চেপে চেপে বাড়তি পানি ফেলে দিন। এবারে এই পুঁটলি সরাসরি কলের নিচে ধরুন। পুঁটলির ওপর থেকেই হাত দিয়ে ছানা ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন, যেন ছানাতে কোনো টক স্বাদ না থাকে। এবার কাপড়টি কলের ওপরে বেঁধে ঝুলিয়ে দিন ভেতরের বাড়তি পানি ঝরে যাওয়ার জন্য।

একটি শুকনা প্যানে কনডেন্সড মিল্ক মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন। এবার এই কনডেন্সড মিল্কে তৈরি করা ছানা ঢেলে চামচ বা স্প্যাচুলা দিয়ে ঝুরি করে মিশিয়ে নাড়ুন। অনবরত নাড়ুন। খেয়াল রাখুন, যেন পোড়া না লাগে। ৭ থেকে ৮ মিনিট অনবরত নাড়ুন। চিনি দিয়ে মিশিয়ে নাড়ুন। কেউ মিষ্টি বেশি খেতে চাইলে আরও চিনি দিতে পারেন। ছানা ও কনডেন্সড মিল্কের মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে গোলাপজলে ভেজানো জাফরান দিয়ে নাড়ুন। তারপর এলাচিগুঁড়া দিয়ে নাড়ুন। ছানা পাক ধরে আঠালো হয়ে এলে আড়াই ইঞ্চি পুরো একটি রেক্টাংগেল ডিশে বা ট্রেতে মাখন ব্রাশ করে ছানার মিশ্রণ ঢেলে এর ওপরটা স্প্যাচুলা বা চামচ দিয়ে চেপে সমান করে নিন। এখন এই মিশ্রণে মিক্সড বাদামে সাজিয়ে পুনরায় স্প্যাচুলা দিয়ে চেপে গ্রিস পেপার দিয়ে ৩-৪ ঘণ্টার জন্য রেফ্রিজারেটরে রাখুন। তারপর চারকোনা করে কেটে পরিবেশন করুন মজাদার এই কেক ডেজার্ট কালাকান্দ।বিজ্ঞাপন

মার্কিন তুলুম্বা

উপকরণ:

পানি ২ কাপ, মাখন ২ টেবিল চামচ, ডিম ৩টি, ময়দা আড়াই কাপ, সুজি ৩ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ক্রিম (ইচ্ছা) সাজানোর জন্য, তেল ভাজার জন্য।
শিরার জন্য: চিনি ৩ কাপ, পানি ২ কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, জাফরান আধা চা-চামচ।

মার্কিন তুলুম্বা
মার্কিন তুলুম্বা

প্রণালি

প্যান বা হাঁড়িতে পানি গরম করে মাখন দিন। মাখন গলে গেলে ময়দা দিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন। মিশিয়ে নাড়ুন। নরম ও মসৃণ ডো তৈরি হবে। চুলা থেকে নামিয়ে অন্য একটি বোলে নিয়ে ডো ঠান্ডা হতে দিন। শিরার জন্য অন্য একটি বড় প্যানে পানি নিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন। পানি ফুটে উঠলে চিনি মিশিয়ে নাড়ুন। জাফরান ও লেবুর রস মিশিয়ে নাড়ুন। চিনি গলে মিশে গেলে চুলা বন্ধ করে দিন। এবারে ডোতে সুজি ও কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে ভালো করে মথে নিন। একটি একটি করে ডিম দিয়ে মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ মথে নিন। ডো আরও নরম ও মসৃণ হলে চামচ দিয়ে পাইপিং ব্যাগে ভরে ব্যাগের মুখ পাইপ দিয়ে বন্ধ করুন। আপনার পছন্দমতো পাইপ ব্যবহার করতে পারেন। ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল গরম করুন। তেল হালকা গরম হলে পাইপিং ব্যাগ থেকে ডো আধা থেকে ১ ইঞ্চি পরিমাণ কেটে তুলুম্বা ভেজে নিন। পাইপের মুখ থেকে ডো কাঁচি দিয়ে কাটতে হবে। ছুরি ব্যবহার করা যাবে না। সোনালি করে ভাজা হলে আঁচ কমিয়ে তেল ছেঁকে উঠিয়ে সরাসরি শিরাতে ছেড়ে দিতে হবে। ১০ মিনিট পর শিরা থেকে উঠিয়ে পরিবেশনপাত্রে ক্রিম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

জাফরানি মিল্ক পেয়ারা

উপকরণ:

গুঁড়া দুধ ১ কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ২০০ এমএল, মাখন ৫০ গ্রাম, গরম দুধ সিকি কাপ, জাফরান সিকি চা-চামচ, বাদাম ও পেস্তা স্লাইস সাজানোর জন্য।

জাফরানি মিল্ক পেয়ারা
জাফরানি মিল্ক পেয়ারা

প্রণালি

গরম দুধে জাফরান দিয়ে ৩-৪ মিনিট পর নেড়ে এক পাশে রাখুন। প্যানে মৃদু আঁচে মাখন গলিয়ে তাতে গুঁড়া দুধ মিশিয়ে নিয়ে কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে অনবরত নাড়ুন। দুধে ভিজিয়ে রাখা জাফরান বাদ দিয়ে দুধটুকু ঢেলে নাড়ুন। এই মিশ্রণ দিয়ে মসৃণ ডো তৈরি হলে নামিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন। সামান্য হালকা গরম থাকতেই ছোট ছোট বলের মতো কয়েকটি ভাগ করুন। একেকটি ভাগ হাতের তালুতে নিয়ে গোল করে কাবারের মতো চ্যাপ্টা করে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে রাখুন। তারপর প্রতিটি পেয়ারা মিষ্টির ওপর একটি করে বাদাম, পেস্তা স্লাইস ও জাফরানের রেণু দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com