আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মানুষ বাঁচাতে নতুন কৌশলের তাগাদা

কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ডে করোনায় আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবার, করোনায় কাজ হারানো এবং স্বাস্থ্যঝুুঁকিতে থাকা বয়স্ক মানুষদের বাসাবাড়িতে খাদ্য, চিকিৎসা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিতে একটি স্বেচ্ছাসেবকদলের সঙ্গে কাজ করছেন সেখানে বসবাসরত বাংলদেশি তরুণী ফাতেমা তাবাসুম। মোবাইল ফোনে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করোনায় সংকটে থাকা মানুষকে সহযোগিতা করতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এই দলে যোগ দিয়েছে। অনেকে সারা দিন অফিস করে সন্ধ্যা থেকে আমাদের সঙ্গে কাজ করছেন। এতে সরকারের ওপর চাপ কমেছে। করোনায় বিপর্যস্ত মানুষ ভালো থাকছে।’

এ অবস্থায় বাংলাদেশেও করোনায় সংকটে থাকা সাধারণ মানুষের কষ্ট কমাতে বিশেষজ্ঞদের অনেকে পাড়া-মহল্লায় কাজ করতে স্বেচ্ছাসেবকদল গঠনের পরামর্শ দিয়েছেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য, শিক্ষার্থীসহ আগ্রহী সাধারণ মানুষ এই দলে থাকবে। স্বেচ্ছাসেবকরা খাদ্য, চিকিৎসাসহ সরকারি-বেসরকারি সহায়তাসামগ্রী সংকটে পড়া মানুষের দুয়ারে পৌঁছে দেবে। আর এসব কার্যক্রম তদারকিতে থাকবেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনায় আর্থিক সংকটে থাকা মানুষকে ভালো রাখতে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি। সে ক্ষেত্রে অল্প আয়ের চার কোটি পরিবারকে এক বছর নিয়মিতভাবে প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা প্রদান, দ্রুততার সঙ্গে টিকা প্রদান নিশ্চিত করা, শিল্প-কারখানার শ্রমিকদের জন্য মালিকদের পক্ষ থেকে নিজস্ব আবাসনের ব্যবস্থা রাখা, সরকারি বড় প্রকল্প ও কম গুরুত্বপূর্ণ কেনাকাটা আপাতত স্থগিত রেখে বা ব্যয় কমিয়ে করোনা মোকাবেলায় অর্থের জোগান নিশ্চিত করা, টিসিবির পণ্যের দাম আরো কমিয়ে সরবরাহ বাড়ানো কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। করোনা মোকাবেলায় গৃহীত পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে কাজে লাগানোর কথাও বলছেন তাঁরা।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে দেশে টানা ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন চলছে। প্রথমবারের মতো প্রায় সব খাতের কলকারখানা বন্ধ রাখা হয়েছে। দিনমজুর, গণপরিবহনকর্মী ও দোকানকর্মীরা কাজ হারিয়েছেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বেশির ভাগ ব্যবসায় অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ ভয়াবহ বিপাকে পড়েছে। সরকারি-বেসরকারি কোনো সহায়তাই তারা পাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতেও বাড়িভাড়া, স্কুল-কলেজের ফি, চিকিৎসা ব্যয়, পানি ও বিদ্যুতের খরচ সবই নির্দিষ্ট সময়ে কড়ায়-গণ্ডায় পরিশোধ করতে হচ্ছে। লকডাউনে গণপরিবহন না থাকায় যাতায়াত খরচ বেড়ে গেছে দুই থেকে তিন গুণ।

অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংস্থা, সিপিডি, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ভিন্ন ভিন্ন জরিপের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, করোনার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাবে ৪৮.৪৯ শতাংশ পরিবার থেকে অন্তত একজন কাজ হারিয়েছেন বা কাজ পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। কাজ হারিয়ে অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে শহরের ৭৩.৩ শতাংশ এবং গ্রামের ৯২.৫ শতাংশ মানুষ। শহরে অস্থায়ীভাবে বসবাসরত ৮০ শতাংশ মানুষ গ্রামে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছে। তাদের বেশির ভাগ গ্রামে গিয়েও কাজ পায়নি। করোনার কারণে ৭৬ শতাংশ পরিবারের আয় কমে গেছে। মাসে পাঁচ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করে এমন ৬৮ শতাংশ এবং ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করে এমন ৭৩ শতাংশ ব্যক্তির আয় কমেছে। শ্রমজীবী মানুষ বেশি আর্থিক সংকটে পড়েছে।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করোনার কারণে দেশে নতুন করে প্রায় দুই কোটি মানুষ গরিব হয়েছে। করোনার প্রকোপ না কমলে এই সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকবে। এই পরিস্থিতিতে লকডাউনের বিকল্প নেই। একই সঙ্গে সরকারকে নিজের সক্ষমতা কম থাকার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে মানুষের জীবন-জীবিকা সচল রাখতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। এই কাজে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণও বাড়াতে হবে। হাতে গোনা কিছু বিত্তশালী সহায়তার হাত বাড়ালেও সামর্থ্যবান বেশির ভাগ মানুষই এগিয়ে আসছেন না। ধনীরা যাতে এগিয়ে আসেন সে লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের ব্যবসায় বিভিন্ন নীতি সহায়তার আশ্বাস দেওয়া যেতে পারে।’ 

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘করোনা মহামারিতে অনেকে চিকিৎসার অভাবে মারা যাচ্ছে। অনেকে খাবারের কষ্টে আছে। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে বড় ধরনের আর্থিক সংকটে পড়েছে। এসব মানুষকে বাঁচাতে এখনই সরকারকে কিছু কর্মকৌশল ঠিক করতে হবে। ঘরে ঘরে খাবার ও চিকিৎসাসামগ্রী পৌঁছে দিতে সরকারের সঙ্গে আগ্রহী সাধারণ মানুষকেও সম্পৃক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে এসব কাজে দুর্নীতি এড়াতে কঠোর নজরদারি করতে হবে। 

গত বছরের মার্চে দেশে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর এপ্রিল-মে মাসে এক লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। এর মধ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের জন্য ছিল ৩০ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরেও এসব কার্যক্রম চলমান। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, অভিযোগ পাওয়া যায় যে বড়মাপের ব্যবসায়ীরা সরকারের দেওয়া সুবিধা পেলেও কম আয়ের ও সাধারণ মানুষের বেশির ভাগের ভাগ্যে এসব জুটছে না। তাই এখনই সরকারকে নতুন কৌশল নিয়ে মানুষ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com