আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ভুলে যাওয়া যখন রোগ

মানুষমাত্রই কমবেশি অনেক কিছু ভুলে যায়। কিন্তু এই ভুলে যাওয়া যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়, যা দৈনন্দিন জীবনকে দুরূহ করে তোলে বা আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনের গুণগত মানকে ব্যাহত করে, তবে সেটি রোগ বৈকি। আর এর পেছনে থাকতে পারে নানাবিধ কারণ।

ভুলে যাওয়ার সমস্যা যদি হঠাৎ করে অল্প সময়ের জন্য দেখা দেয়, তাহলে একে অ্যাকিউট কনফিউশনাল স্টেট বলা হয়। সাধারণত মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক), শরীরের লবণের ভারসাম্যহীনতা, মাথায় আঘাত বা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমে বা বেড়ে গেলে এ রকম কনফিউশনাল স্টেট হতে পারে।

সঠিক চিকিৎসা নেওয়ার পর সমস্যাটি সেরেও যেতে পারে। কিন্তু ভুলে যাওয়ার সমস্যা যদি দীর্ঘমেয়াদি হয়, নিরাময় সহজে হয় না, বরং দিন দিন বাড়তে থাকে, তাহলে তাকে ডিমেনশিয়া বলে।বিজ্ঞাপনবিজ্ঞাপন

কীভাবে বুঝবেন ডিমেনশিয়া হচ্ছে

প্রথমে ছোট ছোট কিছু আচরণগত পরিবর্তন দেখা দিলে আপনি নিজের বা কাছের জনের ডিমেনশিয়া সম্পর্কে সতর্ক হতে পারেন।

  • নিকট অতীতের কথা ভুলে যাচ্ছেন কিন্তু অনেক আগের কথা মনে থাকছে। যেমন সকালে নাশতায় কী খেয়েছেন, তা বেমালুম ভুলে গেছেন বা ওষুধটা খেয়েছেন কি না, কিছুতেই মনে করতে পারছেন না।
  • কেউ যদি একই প্রশ্ন বারবার করতে থাকেন।
  • আরেকটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো ভুলে যাওয়ার এই প্রবণতাকে বারবার অস্বীকার করা এবং এ বিষয় নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তর্ক করা।
  • কথা বলার সময় সঠিক শব্দ খুঁজে না পাওয়া, ব্যক্তিত্বের আকস্মিক পরিবর্তন, অতিরিক্ত অস্থিরতা, ঘুম কম হওয়া, হঠাৎ রেগে যাওয়া এবং ভুল দেখা বা শোনাও হতে পারে লক্ষণ।

বয়স্ক ব্যক্তিদের এ ধরনের সমস্যা প্রায়ই হয় এবং আমরা একে বয়সজনিত স্বাভাবিক পরিবর্তন হিসেবেই ধরে নিই।ফলে দিন দিন সমস্যা বাড়ে আর এক সময় চূড়ান্ত আকার ধারণ করে।

সমস্যা টের পাওয়ার পর কী করবেন

হেসে উড়িয়ে দেবেন না বা বয়সের সঙ্গে স্বাভাবিক বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। কারণ সমস্যাটি গুরুতর হওয়ার আগে কিছু করা যায়। তাই আপনার উচিত হবে একজন স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা।

ডিমেনশিয়া রোগ নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসকেরা সাধারণত ‘মিনি মেন্টাল স্টেট এক্সামিনেশন’ নামের একধরনের প্রশ্নোত্তরভিত্তিক পরীক্ষা করে থাকেন। ডিমেনশিয়ার কারণ নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনে থাইরয়েড হরমোন, রক্তে ভিটামিন বি–১২–এর পরিমাণ ও মাথার এমআরআই করা যেতে পারে।

চিকিৎসা কি নেই

ডিমেনশিয়া রোগের চিকিৎসায় একাধিক বিশেষজ্ঞ যেমন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তা প্রয়োজন। স্নায়ুরোগ, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, ফিজিয়াট্রিস্ট, অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, পুষ্টিবিদ, দক্ষ নার্সের সমন্বয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ দল ডিমেনশিয়া রোগীর চিকিৎসায় ভালো ভূমিকা রাখতে পারেন।

ডিমেনশিয়ার চিকিৎসাকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি, ওষুধভিত্তিক ও ওষুধ ছাড়া চিকিৎসা।

ওষুধভিত্তিক চিকিৎসা

রিভাসটিগমিন, ডোনেপেজিল ও মেমানটিনজাতীয় ওষুধ ডিমেনশিয়া রোগীর চিকিৎসায় কার্যকর। রিভাসটিগমিন প্যাচ চামড়ার ওপর লাগাতে হয়। এটা ডিমেনশিয়া রোগের চিকিৎসায় খুবই
কার্যকর।

ক্রমাগত রোগটি খারাপের দিকে যাওয়ার শুরুতে চিকিৎসা নিলে একজন বয়স্ক ব্যক্তি সম্পূর্ণভাবে অথর্ব বা পরনির্ভরশীলতা থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পেতে পারেন।

কেন হয়

বয়সের সঙ্গে খানিকটা ভুলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয় বৈকি। ৮০ বছরের বেশি বয়স্ক প্রবীণদের একটি বড় অংশই ডিমেনশিয়া বা ভুলে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু কিছু রোগবালাইয়ের কারণেও এমনটা হতে পারে। যেমন থাইরয়েড হরমোন কমে গেলে বা হাইপোথাইরয়েডিজমের একটি অন্যতম উপসর্গ হলো ভুলে যাওয়া বা মনোযোগ কমে যাওয়া।

ভিটামিন বি১২–এর অভাব স্নায়ু ও মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। এ কারণে এমন হওয়া অস্বাভাবিক নয়। এ ছাড়া মাথায় আঘাতের কারণে রক্ত জমাট বেঁধে থাকলে, টিউমার বা স্ট্রোকের কারণে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভুলে যাওয়ার রোগ হতে পারে। মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ, যেমন আলঝেইমার রোগ ডিমেনশিয়ার একটি অন্যতম কারণ।বিজ্ঞাপন

ওষুধ ছাড়া চিকিৎসা

ওষুধ ছাড়াও ডিমেনশিয়া রোগের চিকিৎসায় কিছু বিষয় অপরিহার্য।

  • খাদ্যে পর্যাপ্ত পুষ্টি ও ভিটামিন প্রদান।
  • বিহেভিয়ারাল থেরাপি
  • অকুপেশনাল থেরাপি
  • নিয়মিত ব্যায়াম
  • বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা।

বংশগত মস্তিষ্কের ডিমেনশিয়া রোগের চিকিৎসায় বর্তমানে স্টেম সেল থেরাপি
কার্যকর বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই চিকিৎসা সফল হলে চিকিৎসাবিজ্ঞান ডিমেনশিয়া রোগের চিকিৎসায় অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে ধারণা করা যায়।

ডিমেনশিয়া একজন মানুষের স্বাভাবিক দৈনন্দিন কার্যক্রমকে দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। একপর্যায়ে বিষয়টি এমন তীব্র আকার ধারণ করতে পারে যে রোগী নিজে নিজে খেতে–পরতে বা টয়লেট ব্যবহার করতেও অপারগ হন। আজীবন শেখা অভ্যাসগুলো পর্যন্ত ভুলে যেতে থাকেন।তাই এর চিকিৎসা প্রয়োজন।পুরোপুরি আগের মতো না হলেও রোগের তীব্রতা কিছুটা দমিয়ে রাখতে পারলে স্মৃতিভ্রষ্ট ব্যক্তি পরিবার ও সমাজে অনেকটা ভালো থাকতে পারবেন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com