আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বৈশাখের খাবারদাবার

এমনি কয়েকটি খাবারের রেসিপি রইল সামনের বৈশাখ উপলক্ষে।

রেসিপিগুলো দিয়েছেন সংগীত শিল্পী চন্দনা মজুমদার এবং অভিনয় শিল্পী অপর্ণা ঘোষ। গান এবং অভিনয়ের বাইরে এ দুজন রান্না করেন নিজেদের পছন্দ মতো। বৈশাখে তাঁদের পছন্দের কিছু রেসিপি থাকল আমাদের পাঠকদের উদ্দেশ্যে।

শজনের চচ্চড়ি

উপকরণ

শজনে ডাঁটা আধা কেজি, সরিষাবাটা চার চা-চামচ (এর মধ্যে দুটি কাঁচা মরিচ দিতে হবে), গোটা সরিষা আধা চা-চামচ, তেজপাতা ও শুকনো মরিচ ২টি, সরিষার তেল পরিমাণমতো।

শজনের চচ্চড়ি
শজনের চচ্চড়ি

প্রণালি

কড়াইতে তেল গরম করে শুকনা মরিচ, তেজপাতা ও আস্ত সরিষার ফোড়ন দিন। এবার শজনে আর পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। দুই কাপ পানি দিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এরপর সরিষাবাটা দিয়ে ভালো করে নেড়ে নামিয়ে নিন শজনে চচ্চড়ি।বিজ্ঞাপন

শজনে ডাঁটার ঝালি

উপকরণ

শজনে ডাঁটা আধা কেজি, টমেটো ২টি, আলু ২টি, মাষকলাই ডালের বড়ি পরিমাণমতো। গোটা জিরা সামান্য। কাঁচা মরিচ ও তেজপাতা ৫-৬টি করে। সরিষার তেল, হলুদ, লবণ ও চিনি পরিমাণমতো।

শজনে ডাঁটার ঝালি
শজনে ডাঁটার ঝালি

প্রণালি

টমেটো আর আলু পাতলা করে কেটে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম দিয়ে বড়িগুলো হালকা লাল করে ভেজে নামিয়ে নিন। কড়াইতে আবারও তেল দিয়ে গরম জিরা, তেজপাতা ফোড়ন দিয়ে সবজিগুলো ঢেলে দিন। হলুদ, লবণ, চিনি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে কষিয়ে নিন। এবার বড়িগুলো আধা ভাঙা করে তরকারিতে দিয়ে আবারও কষিয়ে নিতে হবে। এরপর পানি দিয়ে নেড়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঢেকে রাখুন। ঝোল ঝোল হয়ে এলে ভাজা জিরার গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।

টক ডাল

উপকরণ

মসুর ডাল ২৫০ গ্রাম, গুটি আম পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ, সরিষার তেল ও লবণ পরিমাণমতো।

টক ডাল
টক ডাল

প্রণালি

আমগুলো ছিলে টুকরা করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ডাল ভালো করে ধুয়ে কাঁচা মরিচ, লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে সেদ্ধ বসিয়ে দিন। এবার পানিতে ভেজানো আমগুলোর কষ ছাড়াতে হালকা গরম পানিতে ভাপ দিয়ে নিন। সেদ্ধ ডালটুকু ভালো করে ঘুঁটে নিয়ে তাতে আমগুলো দিয়ে দিন। এবার কড়াইতে তেল গরম করে শুকনা মরিচ, তেজপাতা, সরিষা দিয়ে ডালটা সম্ভার দিয়ে নামিয়ে নিন।

পাটশাক ঝোল

উপকরণ

খেসারি ডাল ২০০ গ্রাম, পাটশাক ছয় আঁটি, কাঁচা মরিচ চারটি, হলুদ, লবণ, সরিষার তেল ও পানি পরিমাণমতো।

পাটশাক ঝোল
পাটশাক ঝোল

প্রণালি

প্রথমে ১ লিটার পানিতে খেসারি ডাল সেদ্ধ করে নিন। এবার ১ চা-চামচ সরিষার তেল, লবণ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে ডালটা ভালো করে নেড়ে নামিয়ে রাখুন। পাট পাতা কুচিয়ে নিন। কড়াইতে তেল গরম করে কালিজিরা ফোড়ন দিন। পাট পাতা আর পরিমাণমতো লবণ দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন। শাক হালকা ভাজা হলে এর মধ্যে ডালটুকু ঢেলে ১০ মিনিট রেখে নামিয়ে নিন।বিজ্ঞাপন

পাচন

উপকরণ

পটল, আলু, মিষ্টি কুমড়া, শসা, কাঁচা কাঁঠাল, করলা, বটের ফল, কাঁকরোল, ধুন্দুল, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ঢেঁকিশাক, তারা ডাঁটা, আদা গুনগুনি শাক, লাউ, বেগুন, চাল কুমড়া ও পেঁপে পরিমাণমতো। পাঁচফোড়ন ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচ ৩টি, কাঁচা মরিচ ৩টি, আদা বাটা ১ চা-চামচ, জিরা বাটা ১ চা-চামচ ও সরষে বাটা ১ চা-চামচ।

পাচন
পাচন 

প্রণালি

পরিমাণমতো লবণ ও হলুদ গুঁড়া দিয়ে সবজি ভাপে বসাতে হবে। এরপর অন্য একটি পাত্রে তেল, পাঁচফোড়ন, শুকনো মরিচ, কাঁচা মরিচ, আদা বাটা, জিরা বাটা ও সরষে বাটা দিয়ে সবজিগুলো কষিয়ে নিন। বেশিক্ষণ রাখার দরকার নেই। তরকারি নামানোর আগে অল্প চিনি দিয়ে নিতে পারেন।

শিউলি পাতার বড়া

উপকরণ

শিউলি পাতা পরিমাণমতো, বেসন আধা কাপ, চালের গুঁড়া আধা কাপ, আদা বাটা আধা চা-চামচ, পানি পরিমাণমতো, জিরা বাটা আধা চা-চামচ, হলুদ সামান্য পরিমাণ, কালিজিরা ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।

শিউলি পাতার বড়া
শিউলি পাতার বড়া

প্রণালি

বেসন এবং চালের গুঁড়া পানি দিয়ে গুলিয়ে তার সঙ্গে অন্য সব উপকরণ মিশিয়ে নিন। শিউলি পাতার ওপর খসখসে আবরণ তুলে ফেলে তা ধুয়ে বেসনের মিশ্রণে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ডুবো তেলে পাতাগুলো ভেজে নিন।

শসা সুক্তো

উপকরণ

খোসা ছাড়ানো শসা ১টা (ফালি করে নিতে হবে), আদা বাটা ১ চা-চামচ, নারকেল বাটা ২ চা-চামচ, দুধ আধা চামচ, তেজপাতা ২টি, সরষে দানা ১ চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চিমটি, ঘি অর্ধেক চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।

শসা সুক্তো
শসা সুক্তো

প্রণালি

প্রথমে একটি পাত্রে অল্প তেল ঢেলে তেজপাতা ও সরষে দিয়ে ফোড়ন দিয়ে নিতে হবে। এরপর এতে ফালি করে কাটা শসা ঢেলে দিন। শসা নরম হয়ে এলে এতে আদা বাটা দিয়ে একটু নেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন। কিছুক্ষণ পর শসা আরও একটু নরম হয়ে এলে এর মধ্যে নারকেল বাটা দিয়ে আবারও একটু নেড়েচেড়ে নিতে হবে। এই পদে পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শসা থেকেই পানি ছাড়বে। নামানোর আগে একটু দুধ ও হলুদ দিয়ে নিতে হবে। একদম শেষে একটু ঘি দিয়ে নাড়িয়ে নামিয়ে ফেলুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com