আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

পেঁয়াজের রসেই বন্ধ হবে চুল পড়া!

চুল পড়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। আসলে একেকজনের চুল পড়ার কারণও কিন্তু ভিন্ন। তবে হঠাৎ যদি আপনার অত্যধিক চুল পড়ে ও খুশকি কিংবা মাথার ত্বকে চুলকানির সমস্যা থাকে তাহলে ব্যবহার করুন পেঁয়াজ।

চুলের যত্নে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করেন অনেকেই। চুল পড়া বন্ধের এটি একটি কার্যকরী দাওয়াই। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে যেমন পেঁয়াজের হাজারও উপকারিতা আছে ঠিক চুলের ক্ষেত্রেও পেঁয়াজ খুব উপকারী।

চুলের বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চুল ঘন করার ক্ষেত্রেও পেঁয়াজ দুর্দান্ত কার্যকরী। পেঁয়াজের রস স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। জেনে নিন চুল পড়া বন্ধ করতে পেঁয়াজের রস কীভাবে ব্যবহার করবেন?

>> পেঁয়াজের রস স্ক্যাল্পের যে কোনো সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে। এজন্য পেঁয়াজে অল্প পানি মিশিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন।

তারপর তুলা ভিজিয়ে পেঁয়াজের রস মাথার স্ক্যাল্পে ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। একদিন পরপর এই টোটকা ব্যবহার করুন।

পেঁয়াজের রসেই বন্ধ হবে চুল পড়া!

>> পেঁয়াজের রসের সঙ্গে নারকেল তেলও মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন চুলে। নারকেল তেলের সঙ্গে পেঁয়াজের রস মেশালে এর কার্যকারিতা আরও বেড়ে যায়। এজন্য প্রথমে ২ টেবিল চামচ পেঁয়াজের রসের সঙ্গে সমপরিমাণ নারকেল তেল ভালো করে ফেটিয়ে নিন।

খুশকির সমস্যা থাকলে, মিশ্রণটিতে ৫ ফোঁটা টি-ট্রি অয়েলও মেশাতে পারেন। এরপর মিশ্রণটি ভালো করে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর আধাঘণ্টা রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।

>> অলিভ অয়েল ও পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে পারেন খুশকির সমস্যা সমাধানে। তাছাড়া অলিভ অয়েল, চুল ও মাথার ত্বককে কন্ডিশনিং করতেও সহায়তা করে। পেঁয়াজের রস চুলকে দ্রুত বড় করে।

এজন্য প্রথমে তিন টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস ও দেড় টেবিল চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মিশিয়ে মাথার ত্বকে ব্যবহার করুন। দুই ঘণ্টা রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এই প্রক্রিয়াটিও একদিন পরপর করতে পারেন।

পেঁয়াজের রসেই বন্ধ হবে চুল পড়া!

>> ক্যাস্টর অয়েল ও পেঁয়াজের রসের ব্যবহারে চুল বড় হয়। এটি চুল পড়া বন্ধ করে। প্রথমে দুই টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল ও দুই টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে নিন। এরপর মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এক ঘণ্টা রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।

>> ডিম ও পেঁয়াজের হেয়ারমাস্ক চুলের পুষ্টি সরবরাহ করে। পাশাপাশি চুল বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি তৈরি করতে প্রথমে একটি পাত্রে এক টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস, একটি ডিম ও ২-৩ ফোঁটা রোজমেরি কিংবা ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে নিন।

তারপর এ হেয়ার প্যাকটি স্ক্যাল্পসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com