আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

আমাদের প্রতিদিনের রান্নার সবচেয়ে পরিচিত উপাদান হলে আলু ও পেঁয়াজ। বিভিন্নরকম রান্নার এগুলো ব্যবহার করা হয়। তাই আলু কিংবা পেঁয়াজ ছাড়া রান্না সম্পূর্ণ করাই মুশকিল বলতে গেলে। আলু দিয়ে চমৎকার স্বাদের সব খাবার তৈরি করা যায়, পেঁয়াজ ব্যবহৃত হয় অনেকটা মশলার মতো। স্বাদ আর সুগন্ধ বাড়াতে পেঁয়াজ যোগ করা হয়। আলু কিংবা পেঁয়াজ, পুষ্টিতে কেউ কারও চেয়ে কম নয়। কিন্তু আজ পুষ্টি নিয়ে কথা হবে না, কথা হবে এমন একটি বিষয়ে যা জানা আপনার জন্য জরুরি।

পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে সংরক্ষণ করা উচিত?
আলু এবং পেঁয়াজ সম্পর্কে আমরা জানি না এমন একটি সাধারণ তথ্য হলো, এগুলো একসাথে সংরক্ষণ করা উচিত নয়। বিস্মিত? আসলে এটি আমাদের অনেকের জন্যই বিস্ময়কর। কারণ আমরা বেশিরভাগই একই ঝুড়িতে পেঁয়াজ এবং আলু রাখি।

কেন একসাথে রাখা উচিত নয়?
পেঁয়াজ ইথিলিন গ্যাস উৎপাদন এবং নির্গত করে, যা ফল কিংবা সবজিকে দ্রুত পাকতে সাহায্য করে। তাই পেঁয়াজের সঙ্গে আলু রাখলে তা আরও দ্রুত পচতে এবং নষ্ট হতে পারে। এই গ্যাস আলুর অঙ্কুরোদগমকেও দ্রুত করতে পারে। আলুর অংকুর গ্লাইকোয়ালকালয়েডের উচ্চ ঘনত্বের কারণে বিষাক্ত হিসাবে বিবেচিত হয়, যা স্নায়ুতন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

এছাড়াও,পেঁয়াজ এবং আলু উভয়েই আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়, যা এগুলোকে দ্রুত শুষ্ক করে তুলতে পারে। শুষ্ক এবং শীতল, ভালোভাবে বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় এগুলো আলাদাভাবে সংরক্ষণ করা ভালো।

কীভাবে সংরক্ষণ করা উচিত?
আলু তাক কিংবা মিটসেফে সংরক্ষণ করতে হবে। এই জায়গাগুলো অন্ধকার, শীতল এবং শুকনো এবং এগুলো আলু সংরক্ষণ করার জন্য উপযুক্ত। এগুলো ঘরের তাপমাত্রার চেয়ে কম তবে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা ভালো। এই জায়গাগুলো গরমে বাড়ির বাকি অংশের চেয়ে শীতল হয় তাই এগুলো সংরক্ষণের জন্য সঠিক জায়গা। অংকুরিত আলুর অংকুরগুলো কেটে ফেলে দিলে এরপর তা খাওয়া নিরাপদ।

পেঁয়াজ বায়ুচলাচল করে এমন কোনো উঁচু স্থানে রাখতে হবে। কাগজের ব্যাগ বা তারের ঝুড়িতেও রাখতে পারেন। পেঁয়াজ কিংবা আলু কখনোই ফ্রিজে সংরক্ষণ করা উচিত নয় কারণ ঠান্ডা তাপমাত্রা এগুলো নরম করে দেবে।

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

    পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

    পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

    পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

    পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

    পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?
  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?
  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?
  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?
  • পেঁয়াজ এবং আলু একসাথে রাখলে কী হয়?

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com