আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

পুরুষেরা ওজন কমাতে যে সহজ কাজগুলো করবেন

ওজন কমানো মোটেই মুখের কথা নয়, হোক সে পুরুষ কিংবা নারী। অনেকেই মনে করেন, ইন্টারনেটে ওজন কমানোর বিষয়ে যেসব টিপস পাওয়া যায় তা আসলে নারীর জন্য। কিন্ত পুরুষেরাও এক্ষেত্রে বঞ্চিত নন। তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নানা টিপস মিলবে একটু সার্চ করলেই। আজ আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবসে টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রকাশ করেছে পুরুষের ওজন কমানোর সহজ কিছু উপায়ের কথা। যারা নিজের যত্ন নেয়ার জন্য খুব একটা সময় বের করতে পারেন না তাদের জন্য এগুলো বেশ কার্যকরী হবে আশা করা যায়।

কাজের ফাঁকে হালকা ব্যায়াম:
প্রতি বছরের শুরুতে আপনি হয়তো ভাবেন, এবছরটাতে শরীরচর্চায় মনোযোগী হবো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই প্রতীজ্ঞা ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। এতে অবশ্য আপনাকে খুব একটা দোষ দেয়া যায় না। কারণ ব্যস্ত জীবনে শরীরচর্চার জন্য আলাদা করে সময় না-ও মিলতে পারে।

কাজের ফাঁকেই কিছুটা হালকা শরীরচর্চা করে নিতে পারেন। লিফ্টের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার শুরু করতে পারেন। দিনে তিন-চারবার ১৫ মিনিটের মতো হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি সময় ভাগ করে নিতে পারেন – সকালে, দুপুরের খাবারের পরে, রাতের খাবারের পরে এবং একবার আপনার কাজের সময়কালের মধ্যে।

সময়ের সঠিক ব্যবহার:
ইঁদুর দৌড়ে ক্লান্ত হয়ে সবাই পরিবার এবং প্রিয়জনদের সাথে কিছুটা সময় কাটাতে চান। বাসায় থাকার কিংবা আড্ডার সময়টিকেও আপনি এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন। বন্ধুদের সাথে দৌড় বা সাইকেল চালানোর আয়োজন করতে পারেন। বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাথে ছুটির দিনে খেলাধুলা শরীর এবং মন উভয়ের জন্য একটি আনন্দদায়ক হতে পারে।

পর্যাপ্ত ঘুম:
ঘুম ভালো না হলে মাইগ্রেন, ক্র্যাঙ্কনেস, ব্যাকথেস এবং ওজন বাড়ার মতো অনেকগুলো স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যাদের ঘুম ভালো হয় না তারা সাধারণত অতিরিক্ত খাবার খান। ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমা হয়। একজন প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষের প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।

নিজেকে সহযোগিতা করুন:
আপনার স্ত্রী এবং সন্তানকে ভালো রাখার চেষ্টা তো করছেনই, নিজেকেও ভালো রাখুন। খেয়াল রাখুন নিজের। কাজগুলো কীভাবে সহজ হবে, কীভাবে নিজেকে আরও কিছুটা সময় দেয়া যাবে, কী করলে মন ভালো থাকবে সেদিকে খেয়াল রাখুন। ২৫-৩৫ বছর বয়সের মধ্যে পুরুষের স্ট্রেসের কারণে ওজন বাড়তে পারে। তাই স্ট্রেস যেন না আসতে পারে সেদিকে নজর দিন।

থালার ১/৪ অংশ চর্বিহীন প্রোটিন দিয়ে পূর্ণ করুন:
প্রোটিন হলো ওজন কমানোর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ এটি ক্ষুধা দমন করে, বিপাক বাড়ায়, পেশী টিস্যু গঠন এবং বজায় রাখতে সহায়তা করে। কিছু ভালো প্রোটিন উৎসের মধ্যে রয়েছে মুরগি, ডিম, টার্কি, গরুর মাংস, মাছ বা উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন পাউডার।

আরও কিছু টিপস:
* ওজন কমানোর জন্য বাস্তব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করুন এবং মাঝে মাঝে চিট ডেতে সাথে স্বাস্থ্যকর নন-ফ্যাটযুক্ত খাবার বেছে নিন।

* অ্যালকোহল এবং জাঙ্ক ফুড বাদ দিন। ভাজাভুজির পরিবর্তে সাধারণ চিপস, পপকর্ন, কেক, ক্যাল চিপস, বাদাম এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

* আপনার খাবারকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করুন। ৩টি বড় খাবারের পরিবর্তে ৫টি ছোট খাবার খাওয়া উচিত।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com