আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

দেশি পাতে পাঁচ তারকা স্বাদে

উপকরণ: মিষ্টিকুমড়া কাটা ১ ভাগ, বড় আলু ১টি, শিম ১০-১২টি, কাঁকরোল ৪-৫টি, মাঝারি আকারের মুলা ৩-৪টি, গাজরকুচি ৩টি, হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ কাটা ৩-৪টি, শুকনা মরিচ ২টি, পাঁচফোড়ন আধা চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, শর্ষের তেল ২ টেবিল চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: পাত্রে তেল গরম করে তেজপাতা, সব মসলা, শুকনা মরিচ, কাঁচা মরিচ দিয়ে ভাজুন। এবার এতে দিয়ে দিন সব কাটা সবজি। এখন হলুদ, ধনেগুঁড়া ও লবণ দিয়ে দিন। পাত্রটি ঢেকে ৩০ মিনিট সবজি রান্না করুন। মাঝে প্রয়োজনে হালকা গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন। শেষে সামান্য চিনি দিয়ে ২ মিনিট ঢেকে রান্না করে নিন।বিজ্ঞাপনবিজ্ঞাপন

লুচি প্ল্যাটার

দেশি পাতে পাঁচ তারকা স্বাদে

লুচি

উপকরণ: ময়দা ৪ কাপ, বেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ, গুঁড়া দুধ ২ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, গরম পানি আধা থেকে ১ কাপ, মাখন ১ কাপ প্যানের ১ ইঞ্চি পরিমাণ গভীর পূরণ করার জন্য যথেষ্ট।

প্রণালি: একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার, লবণ আর গুঁড়া দুধ মিশিয়ে নিন। প্রয়োজনমতো গরম পানি দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত মথে ডো তৈরি করে নিন। এবার একটি কাপড় দিয়ে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখুন। ছোট ছোট বলের মতো করে রাখুন। সমতল জায়গায় বল হাত দিয়ে ঘুরিয়ে ছোট লুচি তৈরি করে ফেলুন। একটি পাত্রে মাখন গলিয়ে লুচি ভেজে নিন হালকা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত।

চানা মসলা

উপকরণ: ফোটানোর জন্য চানার ডাল ১ কাপ (ধোয়া ও ভিজিয়ে রাখা), পানি ২ কাপ (ডাল ফোটানোর জন্য), লবণ ১ চা-চামচ।

রান্নার জন্য উপকরণ: তেল ২০০ মিলিলিটার, গোটা জিরা আধা চা-চামচ, শুকনো লাল মরিচ ১টি, লবঙ্গ ২টি, দারুচিনি ২টি আধা ইঞ্চি করে, আদার মিশ্রণ (১ ইঞ্চি), হলুদ আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা চা-চামচ, নারকেল টুকরো ১ কাপের ৩ ভাগের ১ অংশ, পেঁয়াজ ২০০ গ্রাম।

প্রণালি: একটি প্রেশার কুকারে লবণ দিয়ে ডাল ভেজাতে হবে। তিনটি সিটি পর্যন্ত রান্না করুন। একটি পাত্রে ঘি গরম করে নারকেল টুকরোগুলো হালকা ভেজে রাখুন। তেলে মরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনি ও গোটা জিরা দিয়ে ফোড়ন দিয়ে নিন। এবার আদা দিয়ে হালকা ভেজে নিন। সেদ্ধ করা ডাল দিয়ে প্রয়োজনমতো পানি দিয়ে দিন। এখন হলুদ মিশিয়ে ঢেকে তিন থেকে চার মিনিট রান্না করুন।

আলু মসলা

উপকরণ: সেদ্ধ আলু ৪টি, পেঁয়াজ পাতলা করে কাটা ১টি, কাঁচা মরিচকুচি ১টি, আদাকুচি ১০০ গ্রাম, শুকনা মরিচ ১টি, গোটা জিরা ১ টেবিল চামচ, গোটা শর্ষে ১ টেবিল চামচ, ছানার ডাল ১ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া আধা টেবিল চামচ, হিং এক চিমটি, কারিপাতা ১০–১২টি, ধনেপাতা পরিমাণমতো, তেল ২০০ মিলিলিটার, লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: আলু সেদ্ধ করে খোসা ফেলে নিন। একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ তেলে গোটা জিরা, শর্ষে, ছানার ডাল, শুকনা মরিচ দিন। শর্ষে ফোটা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। কারিপাতা ও হিং দিয়ে এক মিনিট ভেজে নিন। পেঁয়াজ দিয়ে আবার ভাজুন। এবার কাঁচা মরিচ ও আদা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভাজতে হবে। দিয়ে দিন সেদ্ধ আলু ও হলুদগুঁড়া। এতে ৩ টেবিল চামচ পানি দিয়ে দিন। আলু মিহি করে ঘন মিশ্রণ করে নিন এবং ৩ মিনিটের মতো রান্না করুন।বিজ্ঞাপন

ফলের চাট

ফলের চাট
ফলের চাট

উপকরণ: আপেল ১টি, কলা ১টি, কমলা ১টি, নাশপাতি ১টি, পুদিনাপাতা ৫টি, স্ট্রবেরি ৫টি, লেবুর রস ১ চা-চামচ, গোলমরিচ সিকি চা-চামচ, লবণ সিকি চা-চামচ, জিরাগুঁড়া সিকি চা-চামচ, চাট মসলা আধা চা-চামচ।

প্রণালি: পছন্দমতো আকারে ফল টুকরা করে নিতে হবে। এবার সব উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল ফলের চাট।

গুড়ের সন্দেশ

গুড়ের সন্দেশ
গুড়ের সন্দেশ

উপকরণ: ছানা ২ কাপ, দারুচিনি ২–৩টি (প্রতিটি আধা ইঞ্চি), সবুজ এলাচ ১–২টি, গুড় আধা কাপ, চিনি সিকি কাপ।

প্রণালি: প্রথমে একটি সমতল জায়গায় ছানা নিয়ে ৫ থেকে ৬ মিনিট মথে নিন, নরম ও মিহি না হওয়া পর্যন্ত। এবার একটি পাত্রে গুড় ভেঙে নিন। ননস্টিক পাত্রে গুড় দিয়ে চুলার আঁচ মাঝারি করে দিন। এবার মথে রাখা ছানা ও চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন। মিশ্রণটি ঘন ও আঠালো হয়ে এলে চুলার জ্বাল বন্ধ করে একটু ঠান্ডা হতে দিন। এবার আপনার পছন্দের আকারে সন্দেশ তৈরি করুন।

খাসির কষা মাংস

খাসির কষা মাংস
খাসির কষা মাংস

উপকরণ: খাসির মাংস ৫০০ গ্রাম, তেল ৩০০ মিলি লিটার, পেঁয়াজ ৩টি পাতলা করে কাটা, আদাকুচি ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, মরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া সিকি চা-চামচ, ধনেগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, টকদই ১ কাপ, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, গরম মসলাগুঁড়া আধা চা-চামচ।

প্রণালি: একটি প্রেশার কুকারে তেল দিয়ে গরম করে নিন। এরপর পেঁয়াজ দিয়ে হালকা বাদামি করে ভেজে নিন। এতে দিয়ে দিন আদাকুচি, আরও কয়েক মিনিট ভাজুন। এখন খাসির মাংস দিয়ে হালকা রোস্ট করুন রং পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত। এবার বাকি গুঁড়ামসলা দিয়ে ২-৩ মিনিট কম আঁচে কষান। কিছু কাটা টমেটো দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। শেষে মিশিয়ে দিন টকদই, ধনেপাতা ও কিছুটা পানি। প্রেশার কুকারের মুখ বন্ধ করে সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। শেষে একটু গরম মসলা দিয়ে ২ মিনিট রেখে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।বিজ্ঞাপন

জিরা পানি

জিরা পানি
জিরা পানি

উপকরণ: চিনি ২ টেবিল চামচ, গুড় ২ টেবিল চামচ, পানি ৪ কাপ, তেঁতুলের ক্বাথ ২ টেবিল চামচ, ভাজা জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, পাতলা করে কাটা লেবু প্রয়োজনমতো, পুদিনাপাতা প্রয়োজনমতো, কালো লবণ প্রয়োজনমতো।

প্রণালি: একটি পাত্রে চিনি, গুড় ও পানি নিয়ে না গলা পর্যন্ত জ্বাল দিতে হবে। এরপর ঠান্ডা করার জন্য চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ব্লেন্ডারে চিনি, গুড়ের পানি, তেঁতুলের ক্বাথ, কালো লবণ, লেবুর রস নিন। তিন থেকে চার সেকেন্ড ব্লেন্ড করুন। প্রয়োজনে লবণ ও চিনি যোগ করতে পারেন। জিরা পানি ছেঁকে রাখুন। একটি গ্লাসে কিছু বরফের টুকরো, পাতলা করে কাটা লেবু দিয়ে জিরা পানি দিয়ে দিন। সাজানোর জন্য ওপরে ছড়িয়ে দিন কয়েকটি পুদিনাপাতা।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com