আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

শবে বরাতের দিন হালুয়া বানান অনেকেই। হালুয়ায় ভিন্ন স্বাদ আনা হচ্ছে নতুন নতুন রেসিপি দিয়ে। তবে চিরায়ত রেসিপির কদরও কমেনি এখনো। বরং ঘুরেফিরে আগের হালুয়া পরিবেশন করা হচ্ছে নানাভাবে।

উপকরণ: পেঁপে আধা কেজি, পানি ১ কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, চিনি সিকি কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, এলাচি ২টি, দারুচিনি ১টি, লবণ ১ চা-চামচের ৮ ভাগের ১ ভাগ, কাঠবাদাম (কুচি) ১ টেবিল চামচ, কাজু (কুচি), কিশমিশ ১ টেবিল চামচ, সবুজ রং ১ চিমটি।

প্রণালি: পেঁপে কিউব করে কেটে নিন। লবণ দিয়ে পানিতে ১৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ করা পেঁপে ঠান্ডা করে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করুন। একটি পাত্রে মাঝারি আঁচে ঘি গরম করে নিন। ব্লেন্ড করা পেঁপে, সবুজ রং, গুঁড়া দুধ, চিনি, এলাচি ও দারুচিনি দিয়ে নেড়ে দিন। মাঝারি আঁচে রাখুন ও ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। হালুয়া ঘন হয়ে ঘি ওপরে ভেসে উঠলে বাদাম ও কিশমিশ ভালোভাবে মেশান। তারপর পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

বুটের ডালের হালুয়া

উপকরণ: বুটের ডাল ২ কাপ, পানি ১ কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, তরল দুধ ২ কাপ, চিনি দেড় কাপ, ঘি আধা কাপ, এলাচি ২টি, দারুচিনি ১টি, লবণ এক চিমটি, কাঠবাদাম (কুচি) ১ টেবিল চামচ, কাজু (কুচি), কিশমিশ ১ টেবিল চামচ।

প্রণালি: বুটের ডাল ৪–৫ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ভালোভাবে ধুয়ে নিন। একটু লবণ দিয়ে পানি ও তরল দুধ দিয়ে বুটের ডাল সেদ্ধ করুন। এরপর সেদ্ধ করা বুটের ডাল ঠান্ডা করে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করুন। একটি পাত্রে মাঝারি আঁচে ঘি গরম করুন। তাতে বাদাম ও কিশমিশ ভেজে নিন। ব্লেন্ড করা বুটের ডাল, গুঁড়া দুধ, চিনি, এলাচি ও দারুচিনি দিয়ে নেড়ে দিন। মাঝারি আঁচে ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। হালুয়া ঘন হয়ে ঘি ওপরে ভেসে উঠলে ভাজা বাদাম ও কিশমিশ ভালোভাবে মেশান। তারপর পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

ডিমের হালুয়া বা বরফি

উপকরণ: ডিম ৪টি, মাওয়া ১ কাপ, কাজু ১০-১২টি, দুধ ১ কাপ, এলাচিগুঁড়া সিকি চা-চামচ, জাফরান ১ চিমটি, ঘি ৪ টেবিল চামচ, ঘি ১ টেবিল চামচ (প্যানে ব্রাশ করার জন্য), লবণ ১ চিমটি।

প্রণালি: সব উপকরণ ব্লেন্ডারে নিয়ে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিন। এবার মিশ্রণটি প্যানে নিয়ে মাঝারি আঁচে চুলায় দিন এবং নাড়তে থাকুন। মিশ্রণটি ক্রমাগত নাড়তে থাকুন, যতক্ষণ পর্যন্ত তা ঘন হয়ে প্যান থেকে আলাদা হয়ে আসে। হালুয়া হয়ে গেলে ঘি ব্রাশ করে রাখা পাত্রে ঢেলে নিন এবং চামচ বা ছুরি দিয়ে ওপরটা সমান করে নিন। তারপর হালুয়া ঠান্ডা হয়ে গেলে পছন্দমতো আকারে কেটে পরিবেশন করুন।

পাউরুটির হালুয়া

উপকরণ: পাউরুটি ৮ টুকরা, কাঠবাদাম ১০-১২টি, কাজু ১০-১২টি, পেস্তা প্রয়োজনমতো, কিশমিশ ৫-৬টি (কুচি), দুধ ২৫০ মিলিলিটার, চিনি ১ কাপ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি ২ চা-চামচ ও গোলাপজল।

প্রণালি: পাউরুটি ছোট ছোট টুকরা করে নিন। কাজু, পেস্তা, কাঠবাদাম, কিশমিশ সব এক জায়গায় করে নিতে হবে। প্যানে সামান্য ঘি দিয়ে তাতে তরল দুধ ও পাউডার দুধ ভালো করে একসঙ্গে মিশিয়ে চিনি দিয়ে এতে পাউরুটিগুলো দিতে হবে। দুধ শুকিয়ে এলে আগে থেকে ভেজে রাখা বাদাম এবং গোলাপজল দিয়ে নামিয়ে নিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার হালুয়া।

সুজির নেশেস্তার হালুয়া

উপকরণ: সুজির পানি ৫ কাপ, চিনি ২ কাপ, এলাচিগুঁড়া সিকি চা-চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, ঘি ১ কাপের ৪ ভাগের ৩ ভাগ অংশ, গরম দুধে ভেজানো জাফরান বা লাল খাওয়ার রং সিকি চা-চামচ, সাজানোর জন্য বাদাম।

প্রণালি: ১ কাপ সুজি ২ কাপ পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর ভেজানো সুজি হাত দিয়ে ভালোভাবে ডলে নিন। তারপর এর মধ্যে ৩ কাপ পানি দিতে হবে। এটা পাতলা কাপড়ে বেঁধে ভালো করে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এই সুজি থেকে মোট ৫ কাপ সুজির পানি নিতে হবে। পানির সঙ্গে এলাচিগুঁড়া, চিনি মিশিয়ে প্যানে বসিয়ে মাঝারি আঁচে নাড়তে হবে। একটু লেবুর রস দিন। তারপর এতে অল্প অল্প করে ঘি দিতে হবে। ক্রমাগত নাড়তে হবে হালুয়া। হালুয়াতে স্বচ্ছ ও চকচকে ভাব এলে জাফরান বা খাওয়ার রং দিতে হবে। বাদামকুচি ছড়িয়ে নামিয়ে ঠান্ডা হলে কেটে পরিবেশন করুন।

এই হালুয়া বোম্বে করাচি হালুয়া নামেও পরিচিত।

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

    চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

    চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

    চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

    চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

    চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া

  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া
  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া
  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া
  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া
  • চেনা হালুয়া নতুন হালুয়া
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com