আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ঘরবন্দী সময়ে প্রবীণদের যত্ন

করোনাভাইরাসের প্রকোপে ‘নিউ নরমাল’ সময়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সব হিসাবই যেন পাল্টে গেছে। কিছুই আর আগের মতো নেই। জীবনযাপন, সম্পর্ক, খাদ্যাভাস থেকে শুরু করে এই সময়ে সবকিছুতেই প্রয়োজন বাড়তি যত্নের। ঘরের বিভিন্ন বয়সী মানুষের সঙ্গে সঙ্গে ঘরের প্রবীণদের প্রতিও রাখতে হবে বাড়তি খেয়াল, নেওয়া চাই বাড়তি যত্ন। ষাটোর্ধ্ব এসব মানুষ পরিবারের কয়েক প্রজন্মের সঙ্গে একই ছাদের নিচে বসবাস করেন। তাঁদের চাওয়া-পাওয়া এবং জীবনযাপনও হয় অন্যদের চেয়ে আলাদা। ফলে একটু বাড়তি যত্ন তাঁরা দাবি করতেই পারেন। ঘরবন্দী সময়ে প্রবীণদের যত্ন নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি। বিজ্ঞাপন

তাঁদের প্রতি হতে হবে শ্রদ্ধাশীল

প্রবীণদের প্রতি সব সময়ই শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করা জরুরি। তাঁদের দিয়ে আর কিছুই হবে না, এমন মনোভাব পোষণ করা অবশ্যই উচিত নয়। করোনাকালের ‘নিউ নরমাল’ বিষয়ে তাঁদের জানাতে হবে। নতুন ধারার এই জীবনযাপনের সঙ্গে তাঁদের অভ্যস্ত করে তোলা প্রয়োজন। বিরক্ত প্রকাশ না করে তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া উচিত। তাঁদের চিন্তা, ধারণা ও চাহিদার প্রতি সম্মান দেখালেই তাঁরা বরং নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন দ্রুতই। তা যদি না হয়, তবে তাঁরা ভুগতে পারেন মানসিক চাপ ও বিষাদে, যা আপনার দৈনন্দিন সমস্যাগুলোকে বরং বাড়িয়ে তুলবে।

ছবি: পেকজেলসডটকম
ছবি: পেকজেলসডটকম

মানতে হবে নিয়ম

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রবীণদের মৃত্যুর হারই সবচেয়ে বেশি। ফলে কোভিড থেকে সুরক্ষা পেতে হলে সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাটা সবার জন্যই জরুরি। প্রবীণদের ক্ষেত্রে সেটা আরও বেশি জরুরি। বিনা প্রয়োজনে ঘরের বাইরে না যাওয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হাত ধোয়া, পরিচ্ছন্ন থাকা ইত্যাদি বিষয়ে প্রবীণদেরও অংশ নেওয়ার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। তাঁদের এসব বিষয়ে সচেতন করে তোলাও জরুরি। বিজ্ঞাপন

তাঁরা যেন বিচ্ছিন্ন না হয়ে যান

করোনা থেকে বেঁচে থাকতে গিয়ে হরেক রকম নিয়ম মানার বাধ্যবাধকতায় এসব মানুষ যেন বিচ্ছিন্ন না হয়ে যান, সে বিষয়ে খেয়াল রাখাও জরুরি। প্রবীণদের অফিস কিংবা ঘরের তেমন কাজ না থাকার কারণে তাঁরা সচরাচর বাইরে বের হতে, সমবয়সীদের সঙ্গে আড্ডা দিতে কিংবা সকালে হাঁটতে চান। করোনার সামাজিক দূরত্ব বিধির কারণে এর কিছুই এখন হয় না প্রায়। ফলে তাঁরা বিচ্ছিন্ন ও একাকী বোধ করতে পারেন। প্রবীণদের এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে তাঁদের সময় দিন, তাঁদের সঙ্গে গল্প করুন। পাশাপাশি অডিও বা ভিডিও কলের মাধ্যমে তাঁদের বন্ধু ও দূরের আত্মীয়দের সঙ্গে কথা বলিয়ে দিন। অনলাইন ব্যবহারে তাঁদের অভ্যস্ত করে তুললে তাঁরা বরং একাকী বোধ করবেন না।

ছবি: পেকজেলসডটকম
ছবি: পেকজেলসডটকম

প্রবীণদের স্বাস্থ্যের প্রতি হতে হবে যত্নশীল

এই বয়সের মানুষের বাড়তি যত্ন, খাবার, পুষ্টি, বিশ্রাম ও ব্যায়ামের বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। ফলে ঘরবন্দী সময়ে প্রবীণদের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হওয়া খুবই জরুরি। ঘরের বিভিন্ন কাজ ও ব্যস্ততার ফাঁকে তাঁদের দৈনন্দিন পুষ্টির বিষয়টি যেন ভুলে না যাই। তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত খাবার, শাকসবজি বা ফল যেন বাসায় থাকে। তাঁদের প্রতিদিনকার বিশ্রাম এবং ঘুমে যেন ব্যাঘাত না ঘটে, এ বিষয়ও মাথায় রাখা প্রয়োজন। ঘর থেকে বাইরে বেরুতে মানা, ফলে তাঁদের প্রতিদিনকার ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমও হয় না। বাসায় বসেই যেন তাঁরা বিভিন্ন সহজ ব্যায়াম করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। তাঁদের যোগব্যায়াম কিংবা মেডিটেশনেও অভ্যস্ত করে তুলতে পারেন।

চিকিৎসার ব্যাপারে খেয়াল রাখুন

করোনার কারণে হরহামেশাই লকডাউন হয়ে যায় সব। যোগাযোগ চলাচল সবই যখন বন্ধ, তখন তাঁদের নিয়মিত চিকিৎসার বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা উচিত। এখন অনলাইনেই ডাক্তাররা রোগী দেখে থাকেন, ফলে টেলিমেডিসিনের মতো নতুন বিষয়ের সঙ্গে নিজেদের এবং তাঁদের সবারই অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে। নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে ডাক্তারের সঙ্গে। পাশাপাশি প্রবীণদের অনেকেই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাই ওষুধ তাঁদের জীবনের একটি অংশ হয়ে যায়। এই সময়ে তাঁদের ওষুধের যেন সংকট তৈরি না হয়, সে জন্য অন্তত এক মাসের জন্য বাড়তি ওষুধ কিনে রাখা প্রয়োজন।

ছবি: পেকজেলসডটকম
ছবি: পেকজেলসডটকম

বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করুন তাঁদের

ঘরে বসে থাকতে থাকতে প্রবীণদের যেন একঘেয়েমিতে পেয়ে না বসে, সে জন্য তাঁদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করুন। তাঁরা যদি আগ্রহী হন, তবে তাঁদের ঘরের বিভিন্ন সহজ কাজ, যেমন ঘরের গাছে পানি দেওয়া, ছবির অ্যালবাম সাজিয়ে রাখা, তাঁদের জিনিসপত্র গোছানো, বুকশেলফ পরিষ্কার করা বা গুছিয়ে রাখা ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে পারেন। পাশাপাশি পরিশ্রম করতে হয় না, এমন বিভিন্ন মজার ইনডোর খেলা, যেমন ক্যারম, দাবা, লুডু বা কার্ড খেলায় ঘরের অন্যদের সঙ্গে তাঁদেরও যুক্ত করতে পারেন। এ ছাড়া তাঁদের নিজস্ব কোনো শখ বা আগ্রহের বিষয়েও আগ্রহী করে তুলতে পারেন। এসবের মাধ্যমে তাঁদের সময় যেমন কাটবে আনন্দে, তেমনি ঘরে থাকার একঘেয়েমি থেকেও তাঁরা মুক্তি পাবেন।

ছবি: পেকজেলসডটকম
ছবি: পেকজেলসডটকম

ইতিবাচক থাকুন

সবশেষে বলি, ইতিবাচক থাকুন। কঠিন সময় আসবে। সেই বন্ধুর সময় চলেও যাবে। নানান কাজ, ব্যস্ততা ও ঝামেলার মধ্যে থাকলেও প্রবীণদের বিষয়ে ইতিবাচক মানসিকতার প্রকাশ করুন। ধৈর্য ধারণ করে, নিজের মতো উপায় বের করে ঘরে ও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করুন। এমন কিছু করবেন না বা বলবেন না, যাতে পরিবারের প্রবীণতম সদস্যরা মনে ব্যথা পান। বরং তাঁদের বিশাল অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে বুদ্ধি নিয়েই দমবন্ধ এই সময়গুলো পার করুন না।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com