আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করোনাভাইরাস: যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি

করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানি এসিটি ডট গ্লোবাল এমন একটা স্প্রে বিক্রি করছে – যা মাইক্রোবকে ভেঙে ফেলতে পারে

করোনাভাইরাস মহামারির বিস্তার পৃথিবীজুড়ে মানুষের মধ্যে যে সব নতুন অভ্যাস তৈরি করেছে তার মধ্যে ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া, মুখে মাস্ক পরা – এগুলো নিশ্চয়ই অন্যতম।

কিন্তু তা ছাড়াও একটা বড় পরিবর্তন ঘটে গেছে ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক স্বাস্থ্যবিধির ক্ষেত্রেও ।

আর তা হলো, যেখানেই মানুষের সমাগম হচ্ছে সেখানেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা এবং জীবাণুনাশক ব্যবহারের কর্মকান্ড দেখা যাচ্ছে।

হোটেল, বিমানবন্দর, অফিস, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ, এমনকি রেল বা টিউব স্টেশনেও দেখা যাচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের।

স্ট্যাশার নামের স্টোরেজ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জ্যাকব ওয়েডারবার্ন-ডে।

তারা হোটেলের লাগেজ রুমের মতো জায়গা ব্যবহার করে লোকজনের ব্যাগ জমা রাখেন। তারা গত এক বছরে ৩ লক্ষ ব্যাগ জমা রেখেছেন।

তিনি বলছেন, “এর আগে মালপত্র নাড়াচাড়ার সময় আমরা প্রাথমিক পরিষ্কার-পরিচ্ছনতার মানদন্ড অবশ্যই অনুসরণ করতাম। কিন্তু স্যানিটেশনের দিকে আমরা অগ্রাধিকার দেই নি।“

তার কথায়, “কোভিড-১৯এর একটা টিকা বের হবার আগে পর্যন্ত আমার ক্রেতাদের আশ্বস্ত করতে এখন আমরা ক্লিনিং এর নানা রকম আইডিয়া নিয়ে ভাবছি।”

করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
সোলারিস লাইটবট এমন একটি রোবট যা অতিবেগুনি রশ্মি দিয়ে রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস মেরে ফেলতে পারে

অ্যান্টি-ভাইরাস স্প্রে

বাস্তবিক হোটেল-দোকান-রেস্তোরাঁর মত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সবাই চাইবেন তাদের ক্রেতারা যেন জায়গাটার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর আস্থা রাখতে পারেন।

নেদারল্যান্ডসের আর্টেমিস ওয়ান নামে একটি স্বাস্থ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ভাইরোলজিস্ট বায়রন মারটিনা বলছেন, “‍কোভিড-১৯ ভাইরাস আরো বহুদিন থাকবে, তবে একটা জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটা ভাইরাস যত বেশিদিন থাকে ততই তার তীব্রতা কমতে থাকে, যদিও সেটা কয়েক বছরের ব্যাপার।“

তিনি বলছেন, “ভাইরাস জিনিসটা হচ্ছে একটা আবরণ দিয়ে ঢাকা ক্রোমোজোম। করোনাভাইরাসের বেলা ওই আবরণটার ওপর একটা বাড়তি স্তর আছে – যা সাধারণ সাবান লাগলেই ধ্বংস হয়ে যায়।“

কিন্তু সংক্রমণের ভয়ে থাকা ক্রেতা বা মক্কেলরা হয়তো আরেকটু বেশি আশ্বস্ত হতে চান।

ড্যানিশ কোম্পানি এসিটি ডট গ্লোবাল এমন একটা স্প্রে বিক্রি করছে – যা ছিটিয়ে দিলে যে কোন সারফেসের ওপর একটা স্বচ্ছ আবরণ তৈরি হয়, এবং তা মাইক্রোবকে ভেঙে ফেলতে পারে। এই আবরণটা এক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

এটা কাজ করে আলোকিত অবস্থায় এবং দিনের বেলা ঘরের মধ্যে যতটুকু আলো থাকে সেটাও এর কার্যকারিতার জন্য যথেষ্ট।

একটা পারিবারিক ড্রইং রুমে যতটা আলো থাকে, তেমন আট ঘন্টার আলো এ জন্য দরকার হয়।

কিন্তু সমস্যা হলো, অন্ধকার জায়গায় ভালোভাবে কাজ করে না।

এসিটি ডট গ্লোবালের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ক্রিস্টোফার লুশার বলছেন, “ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য রোগ বিস্তারের ঝুঁকি থেকে মানুষকে রক্ষার পদক্ষেপ তো নিতেই হবে।”

করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
রোগজীবাণু নিধনের এই ড্রোন ঘরের ভেতরে উড়তে পারে

অতিবেগুনি রশ্মি দিয়ে ভাইরাস নিধন?

বেশ কিছু কোম্পানিই মনে করছে যে আলট্রা-ভায়োলেট বা অতিবেগুনি রশ্মি হয়তো ভাইরাস ধ্বংস করতে কার্যকর ভুমিকা রাখতে পারে।

বিশেষ করে সবচেয়ে কম তরঙ্গ-দৈর্ঘ্যের অতিবেগুনি রশ্মি ক্ষুদ্র কোন প্রাণীর ডিএনএ ছিন্নভিন্ন করে তাকে মেরে ফেলতে পারে।

সোলারিস লাইটবট এমন একটি রোবট যা অতিবেগুনি রশ্মি দিয়ে রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস মেরে ফেলতে পারে

এই লাইটবট এমন একটি ষ্বল্প তরঙ্গদৈর্ঘ্য ব্যবহার করে যা মানবদেহের জন্য কম ক্ষতিকর।

অন্য অতিবেগুনি রশ্মির সাথে সমন্বিত হয়ে এটি তাপ এবং শৈত্য সৃষ্টি করে রোগসৃষ্টিকারী অণুজীবকে বিভ্রান্ত করে। এরকম অবস্থায় অণুজীবের বেশিক্ষণ বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে।

এই লাইটবট একটা জায়গায় বসানো থাকে এবং বিভিন্ন সারফেস লক্ষ্য করে একেকবারে তিন থেকে পাঁচ মিনিট করে রশ্মি নিক্ষেপ করতে থাকে।

কিন্তু একটা অনেক বড় জায়গা – যেমন একটা স্টেডিয়াম জীবাণুমুক্ত করাটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।

কিন্তু লুসিড ড্রোন টেকনোলজি নামে এক প্রতিষ্ঠান এমন ড্রোন তৈরি করেছে যা এক ঘন্টায় ২৩ হাজার বর্গফুট এলাকায় পরিষ্কার করতে পারে। হয়তো এটা দিয়ে স্টেডিয়াম জীবাণুমুক্ত করা যাবে, এবং কোম্পানিটি ইতোমধ্যেই আমেরিকান ফুটবল লিগ এনএফএলের সাথে কথা বলেছে।

এরকম স্যানিটেশন ড্রোন তৈরি করার জন্য এর মধ্যে ৬টি কোম্পানির সাথে চুক্তি করেছে লুসিড।

তবে এসব অভিনব পদ্ধতি ব্যবহারকারীরাই বলছেন, পেশাদার ক্লিনিংএর জন্য এখনো মানুষের হাতের ওপরে আর কিছু হয় না।

এনভিপিওর ফার্স্ট রেসপন্স নামে একটি কোম্পানি – যারা অপরাধস্থল বা বিপজ্জনক তরল পদার্থ ছড়িয়ে পড়েছে এমন জায়গা পরিষ্কার করার কাজ করে – তারা মালিক হচ্ছেন রিচার্ড স্টিকলি।

মি. স্টিকলি বলছেন, বড় জায়গা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ড্রোন বা হাই-টেক স্প্রে সহায়ক হতে পারে, কিন্তু কিভাবে জীবাণুমুক্ত করার ব্যাপারে প্রশিক্ষণ, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা খুবই প্রয়োজন।

তিনি এটা‌ও বলছেন, সাবান এবং গরম পানিই হচ্ছে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস ধ্বংস করার সবচেয়ে ভালো উপায়।

  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি

    রোগজীবাণু নিধনের এই ড্রোন ঘরের ভেতরে উড়তে পারে

  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি

    সোলারিস লাইটবট এমন একটি রোবট যা অতিবেগুনি রশ্মি দিয়ে রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাস মেরে ফেলতে পারে

  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি

    ড্যানিশ কোম্পানি এসিটি ডট গ্লোবাল এমন একটা স্প্রে বিক্রি করছে – যা মাইক্রোবকে ভেঙে ফেলতে পারে

  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
  • করোনাভাইরাস যেভাবে বদলে যাচ্ছে ক্লিনিং-এর প্রযুক্তি
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com