আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কোঁকড়ানো চুল সোজা করার উপায়

নারীদের সৌন্দর্যের সব থেকে বেশি নজরকারা জিনিসটি হলো তাদের চুল। আর চুলের কথা বললেই মাথায় আসে ঘন কালো, লম্বা, সোজা চুলের। যেকোনো দেশের সিনেমাতে, নাটকে, এমনকি কার্টুনেও যদি লক্ষ্য করা যায় তাহলে চোখে পরে প্রধান চরিত্র গুলোর চুল সবসময় সোজা, আর ভিলেনের চরিত্রে থাকে কোঁকড়ানো চুলের কেউ। যা অনেক কোঁকড়ানো চুলের মেয়েদের হতাশ করে।

অনেকে কোঁকড়ানো চুল থেকে মুক্তির জন্য অনেক টাকা খরচ করেন, ব্যবহার করেন অনেক নামীদামী প্রসাধনী। কিন্তু ফলাফল বরাবরই হতাশাজনক। কারণ এসব প্রসাধনী ব্যবহারে চুলের উপকারের থেকে ক্ষতিটাই বেশি হয়ে থাকে।

কিন্তু ঘরে বসেই তৈরি কিছু মাস্ক নিয়মিত ব্যবহার করলেই কোঁকড়ানো চুল থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। যদিও এই পদ্ধতিটি অনেক ধীরে কাজ করে, তবে চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এর ব্যতিক্রম নেই।

-ক্যাস্টর অয়েল চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় সর্বাধিক ভূমিকা রাখে এবং নারিকেল তেল শুষ্ক ও রুক্ষ চুলকে হাইড্রেট করে, ফলে চুল সতেজ হয়। তাই কোঁকড়ানো চুলে এই দুই তেলের সংমিশ্রণ অনেক বেশি কার্যকরী। চুলের জন্য গরম তেলের ম্যাসাজ খুব ভালো কাজ করে। ক্যাস্টর অয়েল এবং নারিকেল তেল একত্রে গরম করে তা নিয়মিত স্ক্যাল্পে ও সম্পূর্ণ চুলে ম্যাসাজ করতে হবে তবেই চুল ধীরে ধীরে সোজা হতে শুরু করবে। চুলে ম্যাসাজ করে তেল কমপক্ষে ৩০ মিনিটের জন্য একটি তাওয়াল দিয়ে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। অতঃপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। কন্ডিশনার অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।

– লেবুর রস চুলকে সিল্কি ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-সি থাকায় স্ক্যাল্পের খুশকিও রোধ করে ব্যাপক পরিসরে। লেবু এবং ডাবের পানি দিয়ে তৈরি এই মাস্কটি প্রথম ব্যবহারেই অনেক ভালো ফল দিতে পারে। এই হেয়ার মাস্কটি প্রস্তুত করতে, লেবু এবং ডাবের পানিকে একত্রে মিশিয়ে সারা রাতের জন্য রেখে দিতে হবে। সকালে সম্পূর্ণ চুলে অর্থাৎ চুলের আগা থেকে গোঁড়া পর্যন্ত এ মিশ্রণটিকে ম্যাসাজ করে করে লাগাতে হবে এবং কমপক্ষে ৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। ৩০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। আশানুরূপ ফলের জন্য সপ্তাহে অন্তত একবার ব্যবহার করতে হবে এই হেয়ার মাস্কটি।

– ডিম এবং অলিভ অয়েলের মিশ্রণ চুলকে অনেক ভালো করে কন্ডিশন করে। পাশাপাশি চুলকে সোজা করতেও ভূমিকা রাখে। ডিমে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস ক্ষতিগ্রস্থ চুলকে তার হারানো স্বাস্থ্য ফিরিয়ে দেয় এবং ফ্যাটি এসিড চুলে পুষ্টি যোগায়। এ মাস্কে অবশ্যই উপকরণগুলোকে খুব ভালো করে মেশাতে হবে, কোনো প্রকারের গুটি গুটি দানা থাকা যাবে না। কমপক্ষে ৩০ মিনিট মিশ্রণটিকে চুলে লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিতে হবে

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com