আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

কফির রকম-সকম

আবার কফির স্বাদ ও সুবাসের সঙ্গে সঙ্গে মুখের ভেতর ও জিবের স্পর্শে এর টেকশ্চার কেমন, তার নিরিখেও কফির শ্রেণিবিভেদ হয়। এসপ্রেসো মেশিনে উচ্চচাপে তৈরি কফির ওপরে বাদামি বুদ্‌বুদের স্তরটিকে বলে ক্রেমা। আবার দুধেল কফির ফোম বা ফ্রথের স্তরটি কিন্তু এর থেকে একেবারেই আলাদা। এসপ্রেসো মেশিন ছাড়াও সর্বজনপ্রিয় ফ্রেঞ্চ প্রেস, ড্রিপ, কোল্ড ব্রিউ ইত্যাদি পদ্ধতিতে কফি ব্রিউইং করা হয়। তবে কফিশপ বা ক্যাফেতে পরিবেশিত বেশির ভাগ কফিই শুরু হয় কফি শট দিয়ে, যা কিনা এসপ্রেসো মেশিনে করা এক আউন্স কালো কফি, যাতে প্রায় ৪০ চল্লিশ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে। এই কফি কালো কফি হিসেবে অথবা এর সঙ্গে দুধ, ক্রিম, ক্যারামেল, চকলেট ইত্যাদির সঠিক মিশেলে বহু ধরনের কফি তৈরি করা হয়।

বিভিন্ন ধরনের অগুনতি ফ্লেভার যোগ করা যায় কফিতে, যা বলে শেষ করা যাবে না। আপাতত কয়েকটির কথা বলা যাক।

এসপ্রেসো

কফির রকম-সকম

এই একেবারে বেসিক বা মৌলিক কালো কফিকে শর্ট ব্ল্যাকও বলা হয়। এক আউন্স পরিমাণের এই কালো নির্ভেজাল কফিতে সঠিক ফ্লেভার আনতে উৎকৃষ্ট মানের কফি বিনের সঙ্গে প্রয়োজন মুনশিয়ানার।

ডাবল এসপ্রেসো

একে ইতালিয়ান ভাষায় ডপিও-ও বলা হয়, যার অর্থ দ্বিগুণ। শুনেই বোঝা যাচ্ছে, এই কফিতে এসপ্রেসোর তুলনায় দ্বিগুণ কফি থাকে। অর্থাৎ এসপ্রেসোর দুটি শট এক কাপে নিলেই হয়ে গেল ডাবল এসপ্রেসো৷

লং ব্ল্যাক

কফির রকম-সকম

এসপ্রেসোর ডাবল শট কফি গরম পানিতে ঢাললেই তৈরি হয়ে গেল লং ব্ল্যাক। আমেরিকানোর মতো এখানে কফিতে পানি যোগ করা হয় না, বরং উল্টোটা করা হয়। তাই এতে কফির বিশেষ ফেনিল ক্রেমা অটুট থাকে৷ এসপ্রেসোর মতো না হলেও লং ব্ল্যাকও কিন্তু যথেষ্ট কড়া কফি।

আমেরিকানো

কফির রকম-সকম

এসপ্রেসো শটে গরম পানি যোগ করে তৈরি করা আমেরিকানো হলো একদম সাদাসিধে, ফেনাবিহীন এবং দেহমনে আরামদায়ক কফি। বলা হয়, এসপ্রেসোর তিতকুটে স্বাদ সইতে না পেরে মার্কিনরা এভাবে পানি মিশিয়ে খেত কফি। তাই নামটাও হয়েছে এমন।

মাকিয়াটো

কফির রকম-সকম

ইতালিয়ান ভাষায় মাকিয়াত্তো অর্থ হলো দাগ লেগে গেছে এমন। খাঁটি কালো কুলীন এসপ্রেসোর শটে সাদা দুধ যোগ করে একেবারে দাগ লাগিয়ে দেওয়া কফি মাকিয়াটো বানানো হয়। এক শটের সঙ্গে দুধ আর ফোম দিলে তা শর্ট মাকিয়াটো আর এসপ্রেসোর দুটি শট ব্যবহার করে এই দুধ-কফি বানানো হলে তাকে বলে লং মাকিয়াটো।

কাপুচিনো

কফির রকম-সকম
Picasa

যারা কফির খুব সমঝদার নয়, তারাও যে কফিটির নামের সঙ্গে পরিচিত, তা হলো কাপুচিনো। কফির ওপরে বেশি পরিমাণ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ফেনার স্তরযুক্ত এই কফির ওপরে আবার কোকো পাউডারও ছিটানো হয়। এক ভাগ কালো এসপ্রেসোর সঙ্গে এক ভাগ ক্রিমি ফেনিল দুধ আর এক ভাগ এই বিলাসী অনুভূতিদায়ক ফেনার সমন্বয়ে কাপুচিনো কফি তৈরি হয়। জানা যায়, ইতালির কাপুচিন ধর্মযাজকদের খয়েরি রঙের বিশেষ পোশাকের রঙের মিল আছে বলে এই কফিকে কাপুচিনো বলা হয়।

ফ্ল্যাট হোয়াইট

কফির রকম-সকম

দুধ বা ক্রিম মেশানো কফিগুলোর মধ্যে ফ্ল্যাট হোয়াইটের অবস্থান একটু উঁচুতে। এতে দুধের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বুদ্‌বুদের মাইক্রোবাবল তৈরি করা হয়, ফলে এতে ফেনিল ভাব থাকে না। আবার এতে পুরো কফি শটেও যথেষ্ট দুধ যোগ করা হয়, তাই এতে ক্যাফেইনের পরিমাণ যথেষ্ট।বিজ্ঞাপন

লাতে

কফির রকম-সকম

দুধের অনুপাত এসপ্রেসো শটের দ্বিগুণ হওয়ায় এতে তেমন তিতকুটে বা কড়া ভাব থাকে না। এ জন্যই হয়তো ছেলেবুড়ো সবার কাছেই ভ্যানিলা, ক্যারামেল, মোকা ফ্লেভারের লাতে এত জনপ্রিয়। এতে এসপ্রেসোর সঙ্গে বেশি করে ফেনিল দুধ দিয়ে আবার ওপরে দেওয়া হয় মজাদার আবেশী ফ্রথ বা ফেনার লেয়ার। কাপুচিনোতেও এমন ফেনা থাকলেও সেটা কফি ক্রেমানির্ভর, দুধ নয়। লাতেতে মিষ্টতা থাকে বেশ আর অগুনতি ফ্লেভারের পাওয়াও যায় দুনিয়াজুড়ে।

মোকা

কফির রকম-সকম

ইয়েমেনের উৎকৃষ্ট অ্যারাবিকা কফি বিনকে মোকা বিন বলা হলেও প্রচলিত অর্থে মোকা কফি বলতে চকলেট মেশানো কফিকেই বোঝানো হয়। এই চকলেট আগে এসপ্রেসোর সঙ্গে মেশানো যায়, তাতে ফেনিল দুধ ঢালার আগে। আবার দুধে চকলেট মিশিয়েই ফ্রথিং বা ফেনা তৈরির কাজটি করা যায় এ ক্ষেত্রে।

এগুলোই প্রধান। এ ছাড়া আরও বহু ধরনের কফি আছে। গরম এসপ্রেসো শটে এক স্কুপ ভ্যানিলা আইসক্রিম দেওয়া খেয়ালি আফোগাতো, কম পানিতে নির্যাস বের করা এসপ্রেসো ধরনের রিস্ত্রেতো, কোল্ড ব্রিউ করা আইস কফি। নানা রকম অদ্ভুত ফ্লেভার দেওয়া এমনকি মরিচ বা মসলা দেওয়া লাতে বা ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায় যে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি ‘কপি লুয়াক’ নিয়েও আলোচনা চলতেই থাকে। তবে যে কফিই হোক না কেন, খেয়াল রাখতে হবে যে সেই কফি উৎপাদন যেন নীতি মেনে, নিয়মমতো করা হয়, পরিবেশদূষণ বা শ্রমিক-শোষণের যেন কোনো অবকাশ না থাকে।
আপাতত কথা নয়, বরং হয়ে যাক এক কাপ ধূমায়িত মনপছন্দ কফি!

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com