আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ওজন কমাতে রাতে রুটি খাবেন না-কি ভাত?

ওজন কমাতে রাতে রুটি খাবেন না-কি ভাত?

ওজন কমানোর পরিকল্পনা সফল করার জন্য বেশিরভাগ সময়েই কার্ব গ্রহণ কমিয়ে প্রোটিনের ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়। তবে আমাদের দেশে তিনবেলার মূল খাবারেই শর্করা বোঝাই ভাত কিংবা রুটি থাকে। তাই এই পুষ্টি গ্রহণকে সীমাবদ্ধ করা একটি চ্যালেঞ্জের কাজ হতে পারে। আমাদের খাবার থেকে এগুলো পুরোপুরি বাদ দেয়া অসম্ভব। এক্ষেত্রে যা করা যায় তা হলো পরিমিতভাবে খাওয়া। তবে বেশিরভাগ মানুষই রাতের খাবারে কী খাওয়া উচিত তা নিয়ে দ্বিধায় পড়ে যান।

আমরা সবাই জানি যে রাতের খাবার হালকা হওয়া উচিত, সেই চেষ্টাও থাকে অনেকের। তবে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে রাতের খাবারে কোনটি খাওয়া ভালো? রুটি না-কি ভাত? সে সম্পর্কে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডি

ভাত বনাম রুটি
মূলত ভাত এবং রুটির পুষ্টিগুণে খুব বেশি পার্থক্য নেই। উভয়ই শস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ দ্বারা পাওয়া যায় এবং একমাত্র প্রধান পার্থক্য হলো সোডিয়াম সামগ্রী। ভাতে নগদ পরিমাণে সোডিয়াম থাকে তবে ১২০ গ্রাম, যেখানে গমে ১৯০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম থাকে।

সাদা চালের ভাতে অত্যাবশ্যক পুষ্টিকর উপাদানগুলো ছেটে ফেলা হয় যা তুষ এবং জীবাণুতে উপস্থিত থাকে। সুতরাং, এতে আরও ক্যালোরি এবং কম পুষ্টি রয়েছে। ৬০ গ্রাম চালে ৮০ ক্যালোরি, ১ গ্রাম প্রোটিন, ০.১ গ্রাম ফ্যাট এবং ১৮ গ্রাম কার্বস থাকে।

পুষ্টির মান
রুটি গম থেকে তৈরি তাই এতে চালের তুলনায় বেশি পুষ্টি থাকে। একটি ছোট ৬ ইঞ্চি পরিমাপের রুটিতে প্রায় ৭১ ক্যালোরি, ৩ গ্রাম প্রোটিন, 0.৪ গ্রাম ফ্যাট এবং ১৫ গ্রাম কার্বস থাকে। ভাতের তুলনায় রুটিতে ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ কম থাকে। চাল এবং গম উভয়েই একই পরিমাণ ফোলেট এবং আয়রন থাকে।

কোনটি ভালো?
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, ভাত এবং রুটি- দুটোরই নিজস্ব স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। একদিকে, চাল এবং ডাল একসাথে সমস্ত অ্যামাইনো অ্যাসিড ধারণ করে এবং প্রোটিনের একটি সম্পূর্ণ উৎস তৈরি করে, যা বেশিরভাগ উদ্ভিদ-ভিত্তিক খাদ্য আইটেমগুলোতে অনুপস্থিত। অন্যদিকে, যব, কিংবা গম দিয়ে তৈরি রুটি আপনাকে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং দস্তা জাতীয় পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে।

স্বাস্থ্যের জন্য উভয়ই ভালো এবং এগুলো দিনের খাবারেও খাওয়া যেতে পারে। তবে খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। রাতের খাবার ৮ টার মধ্যে সেরে নেয়া উচিত। গভীর রাতে কার্ব সমৃদ্ধ খাবার খেলে তা শরীর ফুলে যাওয়ার কারণ হতে পারে এবং শরীরের দ্বারা পুষ্টির শোষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

প্রতিদিন কী পরিমাণ রুটি কিংবা ভাত খাওয়া উচিত?
ভাতের তুলনায় রুটি বেশি সময় পেট ভরিয়ে রাখে। দুটি রুটি খেলেই পেট ভরে যায় অনেক সময়, কিন্তু ভাতের ক্ষেত্রে এমন হয় না। এর কারণ হলো, গমের তুলনায় ভাত কম ডায়েটরি ফাইবার, প্রোটিন এবং ফ্যাট ধারণ করে।

বড় একথালা ভাতে ৪৪০ ক্যালোরি থাকে যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালোরি গ্রহণে প্রোটিনের বড় অংশ হতে পারে। ওজন কমানোর জন্য আপনার উচিত আধা বাটি ভাত বা দুটি রুটি খাওয়া।

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com