আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

শিশুকে ঘরের কাজ করতে দেয়া উচিত কিনা তা সবসময়ই বিতর্ক ছিল। কিছু বাবা-মা বিশ্বাস করেন যে, শিশুদের শৈশব উপভোগ করা উচিত। আবার কেউ কেউ অনুভব করেন যে, শৃঙ্খলা এবং দায়িত্ব মেনে চলতে শেখার এটিই সঠিক বয়স। শিশুকে কি ঘরের কাজ করতে দেয়া উচিত? বিস্তারিত প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘরের কাজে শিশুদের সম্পৃক্ত করা আসলে একটি ভালো ধারণা। তাকে আপনার ঘরের কাজে সাহায্য করতে বলে আপনি ভুল করছেন তা কিন্তু নয়। অবশ্যই আপনি তাদের কঠিন কাজগুলো করাবেন না, তবে গাছে পানি দেয়া বা কাপড় ভাঁজ করার মতো ছোট ছোট কাজ করতে দেয়া মোটেও খারাপকিছু নয়। এর অনেক দীর্ঘ এবং স্বল্প-মেয়াদী সুবিধা রয়েছে। এটি শিশুকে রুটিন মেনে চলতে, আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে এবং পরিবারের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে সাহায্য করে।

তবে একই সাথে, বাবা-মাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে তারা শিশু। সুতরাং, তারা যে কাজগুলো করবে তা স্বাভাবিকভাবেই নিখুঁত হবে না। এর অর্থ এই নয় যে তাদের কাজ দেয়া বন্ধ করা উচিত, বরং চেষ্টাটির প্রশংসা করুন এবং তাদের আরও ভালো করতে উৎসাহিত করুন।

এটি তাদেরকে দায়বদ্ধতার ধারণা দেবে
শিশুকে বাড়ির কাজকর্মে জড়িত করা এবং ছোট ছোট কাজ করতে দেয়া তাদেরকে দায়বদ্ধ করে তোলে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবন দক্ষতা, যা তাদের বড় হওয়ার পরেও তাদের সহায়তা করবে। বিছানা গোছানো বা পানির বোতলে পানি ভরার মতো ছোট ছোট কাজ তারা সহজেই করতে পারে। এগুলো তাদের দায়িত্ব পালন সম্পর্কে সচেতন করে তোলে।

পরিকল্পনার সক্ষমতা বিকাশে সহায়তা করবে
জীবনের যেকোনো পর্যায়েই পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ এবং যদি আপনার শিশু জীবনের শুরুতেই এই প্রাথমিক দক্ষতাটি শিখে নিতে পারে তবে আরও ভালো। যখন আমরা বড় হয়ে মাল্টিটাস্ক করতে পারি, সেখানে সঠিকভাবে পরিকল্পনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। গৃহস্থালী কাজে অংশ নেয়া এই অভ্যাসটি বিকাশে সহায়তা করে এবং তাদের মস্তিষ্ককে কিছুটা শক্ত সময় দেয়। যা এই পেশীগুলো নমনীয় করার একটি দুর্দান্ত উপায়।

এটি তাদের সহানুভূতি শেখাবে
শিশুকে সহানুভূতি শেখানোর জন্য অন্যকে সহায়তা করা একটি দুর্দান্ত উপায়। আপনার শিশুকে পরিবারের অন্য সদস্যদের সহায়তা করতে শেখান। যখন তারা কাজটি সম্পূর্ণ করে, তাদের কাজের প্রশংসা করুন। এমনভাবে কথা বলুন যেন তারা একটি দুর্দান্ত কাজ করেছে! এটি তাদের অন্যান্য কাজের প্রতি আগ্রহী হতে উৎসাহিত করবে এবং সহানুভূতির গুরুত্ব বুঝতে পারবে।

এটি তাদের অর্জনের অনুভূতি তৈরি করবে
কাজের শেষে প্রশংসা মিললে শিশুর ভেতরে অর্জনের অনুভূতি তৈরি হবে। প্রতিবার যখন আপনি তাদের ঘরের কোনো কাজ করতে দেবেন, তারা আরও ভালো করার চেষ্টা করবে। কারণ তারা জানে যে তারা যদি ভালো কাজ করে তবে তাদের প্রশংসা করা হবে।

এটি তাদের স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করবে
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে শিশুরা তাদের মা-বাবার উপর নির্ভর করে। তবে তাদের ছোট ছোট দায়িত্ব দেয়া হলে তা তাদের স্বাবলম্বী করে তুলবে। তাদের বড় হওয়ায় ক্ষেত্রে এই জীবন দক্ষতা ভীষণ দরকারি। কারও উপর নির্ভর করার চেয়ে তারা নিজের কাজ নিজে করার বিষয়ে আস্থাশীল হবে।

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

    যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

    যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

    যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

    যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

    যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন
  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন
  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন
  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন
  • যে ৫ কারণে শিশুকে ঘরের কাজে উৎসাহ দেবেন

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com