আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ভিন্ন স্বাদে ডিম

ডিম ভাজার ঘ্রাণ নাকে লাগলে ঘুরে তাকায় না, এমন বাঙালি মনে হয় খুঁজে পাওয়া মুশকিল। পেঁয়াজ, মরিচ আর হালকা ধনেপাতাকুচি দিয়ে ডিমের অমলেট বা তার বাঙালি সংস্করণ মামলেট থাকলে খাবার পাতে আর কিছু না হলেও চলে। অথবা সকালের নাশতায় গোলমরিচের গুঁড়া ছিটানো হালকা ভাজা সানি সাইড আপ কিংবা সন্ধ্যায় অফিসফেরত সময়ে শর্ষের তেল, পেঁয়াজকুচি আর বিট লবণ দেওয়া মোড়ের দোকানের সেদ্ধ ডিম—বাঙালি জীবনে ডিম যে কতভাবে জড়িয়ে আছে, তার হিসাব সত্যি মেলা ভার।

প্রতিদিনের খাবারে ডিমের উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন খাবার টেবিলে। কিন্তু প্রতিদিন তো আর একই রেসিপি ধরে ডিম খাওয়া যায় না, তাই একটু অন্য রকম করতেই হয় কখনো কখনো। তাহলে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রতিদিন ডিম খেতে বিরক্ত লাগবে না।  বিজ্ঞাপন

স্লাইসড বিফ র‌্যাপড ইন অমলেট

উপকরণ
গরুর মাংস পাতলা স্লাইস করে চীনা কায়দায় ভেলভেটিং করা ১ কাপ, দেশি পেঁয়াজ অর্ধেক কেটে ভাঁজ খোলা ১ কাপ, আদাকুচি ১ চা-চামচ, রসুনকুচি ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচ ২টি, ওয়েস্টার সস ১ টেবিল চামচ, সয়া সস ১ চা-চামচ, চিলি ব্যাক বিন সস ১ টেবিল চামচ, সেসামি অয়েল ২ চা-চামচ, চিনি ৩ চা-চামচ, হাঁসের ডিম ২টি, রান্নার তেল ২ কাপ, অ্যারারুট ৬ চা-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ।

স্লাইসড বিফ র‌্যাপড ইন অমলেট
স্লাইসড বিফ র‌্যাপড ইন অমলেট

প্রণালি

  • ভেলভেটিং করা মাংসে ২ চা-চামচ অ্যারারুট, ১ চা-চামচ লবণ, ১ চা-চামচ চিনি মাখান।
  • কড়া আঁচে ১ কাপ রান্নার তেল গরম করুন। মাংস ডোবা তেলে হালকা ভাজুন। বেশি ভেজে মচমচে করবেন না, গোলাপি রং চলে গেলেই তুলে ফেলুন।
  • কড়া আঁচে আরেকটি কড়াইয়ে ৩ টেবিল চামচ তেল গরম করুন। তেলে শুকনা মরিচ ছিঁড়ে দিন। একটু ভাজা হলে আদাকুচি ও রসুনকুচি দিয়ে ভাজুন। ভাঁজ খোলা পেঁয়াজ দিন।
  • পেঁয়াজ একটু নরম হলে মাংস দিন। ওয়েস্টার সস, চিলি ব্যাক বিন সস, সয়া সস, লবণ ও চিনি দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট নাড়ুন। গরম হয়ে উঠলে আধা কাপ পানিতে ৩ চা-চামচ অ্যারারুট গুলে নিন। গোলানো অ্যারারুট মাংসে ঢালুন।
  • ঝোল ফুটে ঘন হয়ে এলে ২ চা-চামচ সেসামি অয়েল দিয়ে নাড়ুন ও পরিবেশন পাত্রে রাখুন।
  • হাঁসের ডিম, ১ চা-চামচ অ্যারারুট ও আধা চা-চামচ লবণ একসঙ্গে ফেটান।
  • কড়া আঁচে বড় ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করুন। তেলের পরিমাণ এমন হবে, যেন অমলেট আধা ডোবা তেলে ভাজা হয়। আধা ডোবা তেলে অমলেট ভাজুন। ভাজা অমলেটটি রান্না করা মাংসের ওপর বসিয়ে দিন।
  • কড়া আঁচে আলাদা কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ রান্নার তেল গরম করুন। ১ চা-চামচ ওয়েস্টার সস, ১ চা-চামচ চিলি ব্যাক বিন সস, কোয়ার্টার চা-চামচ লবণ, আধা চা-চামচ চিনি দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট নাড়ুন।
  • এবার ১ টেবিল চামচ অ্যারারুট কোয়ার্টার কাপ পানিতে গুলে কড়াইয়ে দিন। ঝোল ফুটে ঘন হলে বাকি সেসামি অয়েল ঢেলে দিন।
  • এই ঝোল মাংস ঢেকে রাখা ডিমের ওপর ছড়িয়ে দিন। গরম-গরম পরিবেশন করুন।

রেসিপি আলপনা হাবিব

ডিম চিংড়ি

উপকরণ

সেদ্ধ করা মুরগির ডিম ৬টি, চিংড়ি (ছোট) ১ কাপ, মুরগির মাংসের কিমা ১০০ গ্রাম, বেরেস্তা ১ বাটি, আদা, রসুনবাটা ৩ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, বাদামবাটা দেড় চা-চামচ, কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, হলুদগুঁড়া ১ চা-চামচ, টমেটো পিউরি ১ চা-চামচ, তেল ৩ টেবিল চামচ, ঘি ২ টেবিল চামচ ও লবণ পরিমাণমতো।

ডিম চিংড়ি
ডিম চিংড়ি

প্রণালি

কড়াইয়ে তেল দিয়ে সেদ্ধ করা ডিমগুলোতে সামান্য হলুদে মাখিয়ে অল্প ভেজে তুলে রাখতে হবে। এরপর কড়াইয়ে আবারও তেল গরম করে মুরগির কিমা দিয়ে অল্প পরিমাণ হলুদ ও রসুনবাটা আর সামান্য লবণ দিয়ে কষিয়ে তুলে রাখতে হবে। এই তেলেই চিংড়ি হালকা ভেজে নিতে হবে। এবার কড়াইয়ের তেলে একে একে বেরেস্তা, আদা-রসুনবাটা, ধনেগুঁড়া, টমেটো পিউরি, হলুদ ও কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়া দিতে হবে। এরপর সব একসঙ্গে কষাতে হবে। এই কষানো মসলায় কিমা ও চিংড়ি দিয়ে আবারও ভালো করে কষাতে হবে। তেল ছেড়ে এলে এর মধ্যে গরমমসলার গুঁড়া দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিতে হবে। ২ মিনিট পর ভেজে রাখা ডিম পরিমাণমতো লবণ মাখিয়ে হালকা আঁচে রান্না করতে হবে। ঝোল ঘন হয়ে এলে ওপর থেকে ঘি দিয়ে এক-দুই মিনিট হালকা আঁচে রেখে ধনেপাতাকুচি ওপরে দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

রেসিপি শুভাগতা দেবাশীষবিজ্ঞাপন

ডিমের স্যান্ডউইচ

উপকরণ

পাউরুটি ৬ টুকরা (মাল্টি গ্রেইন বা ব্রাউন ব্রেডও নিতে পারেন), সেদ্ধ ডিম ৩টি, মেয়োনেজ ২ টেবিল চামচ, শর্ষেবাটা (মাস্টারড পেস্ট) আধা চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া স্বাদমতো, লবণ স্বাদ অনুযায়ী। এ ছাড়া চিনি ১ চা-চামচের তিন ভাগের এক ভাগ, ধনেপাতাকুচি আধা চা-চামচ, টমেটো ১টি, লেটুসপাতা দিতেও পারেন, না-ও পারেন।

ডিমের স্যান্ডউইচ
ডিমের স্যান্ডউইচ

প্রণালি:

সেদ্ধ ডিম একদম ছোট টুকরা করে কেটে নিতে হবে। তারপর একটা পাত্রে মেয়োনেজ, মাস্টারড পেস্ট, গোলমরিচের গুঁড়া, স্বাদ অনুযায়ী লবণ ও চিনি নিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এতে ডিমের টুকরা বা কুচি মিশিয়ে তা একটা পাউরুটির ওপরে চামচ বা ছুরির সাহায্যে সমানভাবে লাগিয়ে নিয়ে ওপরে আর একটা পাউরুটি দিয়ে হালকা করে চেপে বসিয়ে দিন। এবার ধারালো ছুরি দিয়ে পাউরুটির চারপাশের শক্ত অংশ কেটে বাদ দিয়ে তারপর আড়াআড়িভাবে ত্রিভুজাকারে বা লম্বালম্বিভাবে আয়তাকারে কেটে পরিবেশন করতে হবে। সালাদপ্রেমী হলে পাউরুটিতে ডিমের প্রলেপ দেওয়ার আগে লেটুসপাতা, পাতলা করে কাটা টমেটো দিয়ে তার ওপরে ডিমের প্রলেপ দিয়েও স্যান্ডউইচ তৈরি করা যেতে পারে। ভিন্নতা আনতে একটু ধনেপাতাকুচিও দেওয়া যেতে পারে।

খুব বেশি স্বাস্থ্যসচেতন যাঁরা, তাঁরা মেয়োনেজ বাদ দিয়েও স্যান্ডউইচ তৈরি করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে পাউরুটির ওপর মারজারিন লাগিয়ে তার ওপর লেটুসপাতা, পাতলা করে কাটা টমেটো, পাতলা গোল করে কাটা সেদ্ধ ডিম, অল্প গোলমরিচের গুঁড়া আর লবণ ছড়িয়ে ওপরে আর একটা পাউরুটি চেপে বসিয়ে নিলেই আর এক রকমের স্যান্ডউইচ তৈরি হয়ে যাবে। হাতে সময় থাকলে শুকনা তাওয়ায় পাউরুটি হালকা সেঁকে নিয়ে স্যান্ডউইচ বানালে তার স্বাদও ভিন্ন হবে।

রেসিপি ফারাহ সুবর্ণা

অমলেটের পাকোড়া

উপকরণ

অমলেটের জন্য:

ডিম ৪টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচকুচি ১ টেবিল চামচ, টমেটো, ক্যাপসিকামকুচি আধা কাপ, পানিতে গোলানো অ্যারারুট ২ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ (বা স্বাদমতো), ইতালিয়ান সিজনিং আধা চা-চামচ, পানি আধা কাপ, গরুর কিমা আধা কাপ।

গার্লিক মেয়োনেজের জন্য:

মেয়োনেজ ৪ টেবিল চামচ, পানি আধা কাপ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ।

মূল রান্নার জন্য:

ময়দা ১ কাপ, লবণ আধা চা-চামচ (বা স্বাদমতো), ঘি ১ টেবিল চামচ, পানি আধা কাপ, সুইট চিলি সস আধা কাপ, গার্লিক মেয়োনেজ, রান্নার তেল ২ কাপ।

অমলেটের পাকোড়া
অমলেটের পাকোড়া

প্রণালি

  • সব উপকরণ ফেটে অমলেটের গোলা তৈরি করুন।
  • কড়া আঁচে তেল গরম করুন। গোল চামচ দিয়ে আধা কাপ পরিমাণ ডিমের গোলা ঢেলে ছড়িয়ে আঁচ কমিয়ে দিন।
  • আঁচে কিছুক্ষণ ভাজা হলে অমলেট মাঝখানে কেটে দুটি অর্ধচন্দ্রাকৃতি টুকরা করুন। এবার প্রতিটি টুকরা এক পাশ থেকে মুড়িয়ে রোল করে নিন। এভাবে রোল করাই সুবিধাজনক, কারণ, আস্ত অমলেট মোড়াতে গেলে ভেঙে যায়। একটি অমলেট থেকে দুটি রোল হয়। প্রতিটি রোল দুই টুকরা করে মোট ৪ টুকরা অমলেট ভেজে তুলুন। এভাবে বাকি ডিমের গোলা দিয়ে অমলেট বানান।
  • সব উপকরণ একসঙ্গে ফেটে নিন।
  • ময়দার সঙ্গে লবণ ও ঘি মাখিয়ে ঝুরঝুরে করুন। এবার ধীরে ধীরে পানি যোগ করে ঘন গোলা তৈরি করুন। প্রয়োজন হলে আরও পানি যোগ করুন। হয়ে গেলে গরম-গরম পরিবেশন করুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com