আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

পিঠ ও কোমরব্যথার কারণ ও প্রতিকার

পিঠ ও কোমরব্যথা এখন খুব বেশি পরিচিত একটি সমস্যা। যেকোনো বয়সের মানুষেরই এই ধরনের ব্যথা হতে পারে। পুরুষের তুলনায় নারীদের এই সমস্যায় বেশি ভুগতে দেখা যায়।

এ ধরনের রোগের উপসর্গ, কারণ ও প্রতিকার নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘ইজোরাল মাপস স্বাস্থ্য আলাপন’। অনুষ্ঠানটির নবম পর্বে আলোচনা করা হয় পিঠ ও কোমরব্যথা নিয়ে। প্রিন্সিপাল ডায়েটিশিয়ান তামান্না চৌধুরীর সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রেজাউল করিম, স্পাইন ও অর্থোপেডিক সার্জন, নিটোর, ঢাকা।

অনুষ্ঠানটি ১ জানুয়ারি প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। এ ছাড়া সম্প্রচারিত হয় এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকেও।বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানের শুরুতে ডা. মো. রেজাউল করিম আলোচনা করেন পিঠ ও কোমরব্যথার নানা কারণ নিয়ে। তিনি বলেন, পিঠ ও কোমরব্যথা এখন খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। বিশ্বজুড়েই এই সমস্যার রোগী দিন দিন বেড়েই চলছে। বলা চলে জীবনের কোনো না কোনো সময় পিঠ ও কোমরব্যথায় প্রতিটি মানুষকেই ভুগতে হয়। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। যেমন গর্ভকালে অধিকাংশ নারীই পিঠ ও কোমরব্যথায় ভোগেন। কারও কারও ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে এই সমস্যা দীর্ঘ হয়। গর্ভাবস্থায় পিঠ ও কোমরব্যথা হওয়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। যেমন গর্ভাবস্থায় শরীরের ওজন বাড়ে, ভারী হয়। তাই পেশি ও সন্ধির ওপর চাপ বাড়ে।

তামান্না চৌধুরীর, সঞ্চালক
তামান্না চৌধুরীর, সঞ্চালক

প্রসবের কিছুদিন আগে থেকে স্বাভাবিক প্রসবের প্রস্তুতিস্বরূপ রিলাক্সিন হরমোনের প্রভাবে কোমরের স্যাক্রোআইলিয়াক জয়েন্টের লিগামেন্টগুলো শিথিল হয়। এ কারণে ভার বহনের ক্ষমতা কমে যায়। ব্যথা বাড়ে। জরায়ু বড় হওয়ার কারণে মায়ের শরীরের ভরকেন্দ্র পরিবর্তিত হয়, পিঠের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। কোমরব্যথার এটিও একটি কারণ। মাতৃত্বকালে স্ট্রেসও কোমরব্যথার কারণ হিসেবে কাজ করে।

আবার ওস্টিওপরোসিস নামের একটি রোগ রয়েছে, যার জন্যও পিঠ ও কোমরে ব্যথা হতে পারে। এ ছাড়া যাদের ওজন বেশি, তাদেরও এই সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে ওজন কমিয়ে ফেলা এবং কিছু হালকা ব্যায়াম করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
এরপর ডা. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘করোনাকালে আমরা অনেক বেশি প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে যাচ্ছি। নানা ধরনের ডিভাইস ও গ্যাজেটের সঙ্গেই আমাদের দিন কাটছে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা টানা ক্লাস করছে এবং অনেকে অফিসের কাজ করছে ল্যাপটপ বা মোবাইলে। এর জন্য অনেকে নতুন করে পিঠ ও কোমরব্যথায় আক্রান্ত হচ্ছেন।’

অতিথি
অতিথি

খুব বেশি সময় বা টানা ডিভাইস ও গ্যাজেটের সামনে বসে না থেকে নিয়মিত বিরতি নেওয়া উচিত বলে জানান ডা. মো. রেজাউল করিম। তিনি আরও বলেন, ‘আমদের দেশে অনেকেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ব্যথার নানা ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকেন। এটি মোটেই উচিত নয়। শুধু তা–ই নয়। অনেক ক্ষেত্রে এটি বিপজ্জনকও। কারণ, বিভিন্ন জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের ক্ষেত্রে ব্যথানাশক ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যেমন হেপাটিট ফেইলর বা হেপাটাইটিসের রোগী যদি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল সেবন করেন, তবে তাঁর লিভার ফেল করতে পারে। আবার যাঁদের কিডনির জটিলতা আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব আরও ভয়াবহ হতে পারে। তাই যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ ছারা গ্রহণ করা উচিত নয়।’বিজ্ঞাপন

ডা. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক রোগীই কোমরব্যথা এবং কিডনিজনিত ব্যথা এক করে ফেলেন বা বুঝতে পারেন না ব্যথার কারণ কী। এতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। বেশির ভাগ কোমরব্যথা সাধারণত মাংসপেশি, মেরুদণ্ডের হাড়, ডিস্ক, সন্ধি ও স্নায়ুসম্পর্কিত এটি নির্দিষ্ট অংশজুড়ে হয়। মেরুদণ্ডের নড়াচড়া, যেমন ওঠাবসা, সামনে ঝোঁকা, হাঁটা বা দাঁড়ানো, অনেকক্ষণ ধরে কাজ করা বা শুয়ে থাকার সঙ্গে এই ব্যথা বাড়ে-কমে। আর কিডনিজনিত ব্যথা সাধারণত মেরুদণ্ড থেকে একটু দূরে ডান বা বাঁ পাশে হয়। এটি পেছনের পাঁজরের নিচের অংশে অনুভূত হওয়ার কথা। এই ব্যথা নড়াচড়া করে এবং কোমরের দুই পাশেও যেতে পারে। এই ব্যথায় শোয়া-বসা বা কোনো কিছুতেই আরাম মেলে না।’

পিঠ ও কোমরব্যথার কারণ ও প্রতিকার

পিঠ ও কোমরব্যথা থেকে পরিত্রাণের জন্য ডা. মো. রেজাউল করিম বেশ কিছু পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘সাধারণ কিছু অভ্যাস থেকে পিঠ ও কোমরব্যথা হতে পারে। আমাদের হাঁটা-বসা-ঘুম, প্রতিটি ক্ষেত্রে ভুল অভ্যাসজনিত অঙ্গভঙ্গি ও ব্যবহৃত সামগ্রী থেকেই এসব সমস্যার সূত্রপাত। নরম বিছানায় শরীর এলিয়ে দিতে মন কার না চায়। অথচ কোমরে ব্যথার জন্য দায়ী নরম বিছানা ও ত্রুটিপূর্ণ শয়নব্যবস্থা। আবার ধরুন, বসার চেয়ার। চেয়ারের ডিজাইন অনেক ক্ষেত্রেই এ ব্যথার জন্য দায়ী। চেয়ার হতে হবে এমন, যাতে আপনার পিঠের স্বাভাবিক বঙ্কিমতা বা বাঁকানো ভাব স্বাভাবিক থাকে। পিঠের কোথাও যেন বিশেষ কোনো অস্বাভাবিক চাপ দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী না হয়। হলে অসুবিধা হবেই। আবার ঘুমানোর ক্ষেত্রে, অনেকেরই কোনো বাছবিচার নেই, কেউ উপুড়, কেউবা হযবরল অবস্থা করে হাত-পা এলোমেলো রেখে ঘুমান। এটা ঠিক নয়। ঘুমানোরও রয়েছে সঠিক অঙ্গভঙ্গি।’

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@theagronews.com, theagronewsbd@gmail.com