আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

চিকিৎসকদের পরামর্শ শোনা ও মানা জরুরি

চিকিৎসকদের পরামর্শ শোনা ও মানা জরুরি

বলা যায় সারা বিশ্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এখন চলমান। কিছু কিছু ক্ষেত্রে করোনা যেমন জটিল হয়েছে, ঠিক তেমনি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও অগ্রগতি এসেছে। সচেতনতার পাশাপাশি এখন প্রয়োজন সঠিক তথ্যপ্রবাহ। অর্থাৎ করোনা থেকে বাঁচতে হলে এর সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। একই সঙ্গে চিকিৎসকদের পরামর্শ ও নির্দেশনা গুরুত্ব সহকারে মানতে হবে।

ডা. নাদিয়া নিতুলের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ইউনিটপ্রধান অধ্যাপক ডা. এম জি আজম
ডা. নাদিয়া নিতুলের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ইউনিটপ্রধান অধ্যাপক ডা. এম জি আজম

করোনায় আক্রান্ত রোগীদের নানা ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতা ও এর প্রতিকার নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ের সুরক্ষা’। অনুষ্ঠানটির সপ্তম পর্বে ডা. নাদিয়া নিতুলের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ইউনিটপ্রধান অধ্যাপক ডা. এম জি আজম।
অনুষ্ঠানটি গত ৬ জানুয়ারি প্রথম আলো ও এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানের শুরুতে অধ্যাপক ডা. এম জি আজম আলোচনা করেন রক্ত জমাট বাঁধা কী এবং এর কারণ নিয়ে। আমাদের শরীরে রক্ত সব সময় প্রবহমান অবস্থায় থাকে, যদি কোনো কারণে রক্ত জমাট বাঁধে, তবে এই প্রবাহে বিঘ্ন ঘটে। এর ফলে নানা ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে। রক্ত জমাট বাঁধা সমস্যাটি প্লাটিলেট, জমাট বাঁধার কারণ এবং প্রোটিনের সঙ্গে জড়িত; আর তাই রক্ত জমাট বাঁধা রোগের কারণ হলো এর মধ্যে যেকোনো একটি রক্তের উপাদানে অস্বাভাবিকতা দেখা দেওয়া। জমাট বাঁধা রোগের সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর একটি হচ্ছে বংশগত।

এ ছাড়া রয়েছে হিমোফিলিয়া, ভিটামিন কে-র অভাব। রক্ত জমাট বাঁধলে হার্ট, কিডনি ও ব্রেনে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। এসবের কার্যক্ষমতা হারিয়ে যায়। এর চিকিৎসা শুরুর আগে বুঝতে হবে কী কারণে রক্ত জমাট বাঁধছে। করোনাকালে এই সমস্যা আরও জটিল হয়েছে। কারণ, করোনা প্রথমেই মানুষের ফুসফুসে আক্রমণ করতে পারে। এরপর তা হার্ট, কিডনি এমনকি রক্তনালিগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। এরপরই রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়।

মহামারির শুরুতে ধারণা করা হতো, ফুসফুসে সংক্রমণের কারণেই মৃত্যু বেশি হচ্ছে। কারণ এক্স-রে কিংবা অন্যান্য পরীক্ষায় দেখা যেত, আক্রান্ত রোগীদের প্রকট আকারে নিউমোনিয়া রয়েছে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে বা নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় রোগীদের যখন বাঁচানো সম্ভব হলো না, তখন মিলানে প্রথম ৫০ জন রোগীর ওপর পর্যবেক্ষণ ও ময়নাতদন্ত দেখে বোঝা গেল, করোনা তাঁদের শরীরের বিভিন্ন জায়গা, যেমন পা ও ফুসফুসের রক্তনালিতে রক্ত জমাট বাঁধছে। এ বিষয়ে জানার পর চিকিৎসকেরা রক্ত তরল করার যে ওষুধগুলো প্রচলিত ছিল, সেগুলো প্রয়োগ করেন এবং ভালো ফল পান।

এবার প্রশ্ন হচ্ছে, এই ওষুধগুলো কীভাবে দেওয়া হবে এবং কত দিন সেবন করতে হবে। এ বিষয়ে সম্পূর্ণভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। কারণ রোগীর অবস্থা যদি জটিল হয়, তাহলে রক্ত তরল করার ওষুধ ইনজেকশন ফর্মে দেওয়া হয়। যদি কম জটিল হয়, তাহলে মুখে খেতে দেওয়া হয়। আবার করোনা ভালো হয়ে গেলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে এক থেকে দুই মাস বা আরও বেশি সময় এই ওষুধ সেবন করতে হতে পারে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কিছুই করা যাবে না। আরও একটি বিষয়ে খুবই গুরুত্ব দিতে হবে তা হচ্ছে, যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস; রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, বয়স বেশি (ষাটোর্ধ্ব), তাঁদেরই ঝুঁকি অনেক বেশি।

একটি কথা সবারই খুব ভালোভাবে বুঝতে হবে, আমাদের শরীরের ফাংশনগুলো খুবই জটিল এবং প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই আলাদা। তাই সবাইকে যাঁর যাঁর জায়গা থেকে সতর্ক থাকতে হবে। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে হবে।

এরপর অধ্যাপক ডা. এম জি আজম আলোচনা করেন করোনায় আক্রান্ত রোগীরা পরবর্তী সময়ে কী ধরনের সমস্যায় ভুগতে পারেন এবং এর প্রতিকার নিয়ে। তিনি বলেন, যেকোনো ধরনের ভাইরাসই মানুষের শরীরে তেমন কোনো দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলে না। কিন্তু করোনায় আক্রান্ত কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব দেখা গেছে। যদিও এ নিয়ে তেমন ভয়ের কিছু নেই। কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করলেই চলবে। দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের মধ্যে হার্ট বা ফুসফুসের কিছু সমস্যা দুই বা তিন মাস পরও দেখা গেছে। তবে ভয়ের তেমন কিছু নেই। শুধু প্রয়োজন সতর্কতা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা।

কারণ, অগেই বলেছি আমাদের শরীরে একেকটি বিষয় একেকভাবে প্রতিক্রিয়া করে। সব থেকে বড় বিষয় হচ্ছে সচেতনতা। করোনা মোকাবিলায় এর থেকে জরুরি আর কোনো কিছুই নেই। আমি বলতে চাই, এ বিষয়ে আমাদের গণমাধ্যমগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রতিদিনই আমি দেখেছি, প্রতিটি গণমাধ্যম করোনা বিষয়ে নানা সচেতনতামূলক বিষয় প্রচার করছে। আমাদের দেশে কিন্তু আমরা বেশ ভালোভাবেই করোনা মোকাবিলা করতে পেরেছি। আরও সফলতার জন্য চাই সচেতনতা। সরকারি বিধিনিষেধগুলো পুরোপুরি মেনে চলতে হবে। মাস্ক অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com