আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

আম্বিয়া অন্তরা, নিউইয়র্ক থেকে

সুদূর প্রবাসে বসে ভাবছিলাম বাংলাদেশে ফেলে আসা গ্রামের কথা। সীমিত আয় কাজে লাগিয়ে কিভাবে গ্রাম্য অর্থনীতিকে চাঙা করা যায় সেই ভাবনা কদিন থেকে মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। ভাবতে ভাবতে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের (বিপিসি) একটি জরিপ দেখলাম।

সারা দেশে ৫০০ এর বেশি রিসোর্ট রয়েছে, যার অধিকাংশ ঢাকা শহরের আশপাশে- গাজীপুর, নরসিংদী এবং নারায়ণগঞ্জে। বাকিগুলো সাধারণত গড়ে উঠেছে বিভাগীয় শহরগুলোকে কেন্দ্র করে। আর এর অধিকাংশই ৫ থেকে ৫০ একর জমির উপর।

৫ একর জমিতে রিসোর্ট বানানো যায় এই জরিপ পড়তে গিয়ে হঠাৎ একটা বিষয় মাথায় আসলো এবং রীতিমত ভাবনার খোরাক জন্মালো। মনে হলো আমাদের গ্রামের ১৭ বিঘা জমির উপর বাড়ির কথা আর শুধু আমাদের বাড়িই নয় আরো অনেক প্রবাসী আছে যাদের কয়েকটা বাড়ি আছে ২০-৩০ বিঘা জমির উপর।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবার তারও বেশি। প্রবাসীরা দেশে ফিরলে হয়তো দুই এক সপ্তাহের জন্য বসে থাকেন। আর বছরের বেশির ভাগ সময় বাড়িগুলো ফাঁকা পড়ে থাকে। আর সেগুলোকে যদি উন্নয়ন করে গ্রামীণ অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত করা যায় তাহলে অর্থ উপার্জনের একটা মাধ্যম হতে পারে তবে তার জন্য খুব ব্যয় করতে হবে না।

দীর্ঘদিন পর্যটন ব্যবসা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে বুঝেছি এর জন্য সম্ভাব্য পুঁজি ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার উপরে লাগে না। বছর শেষে বড় একটা অংকের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব যা বছরে পাঁচ থেকে ১০ লাখ বা কিছু কিছু সময় তার চেয়ে বেশি হতে পারে এবং এই খাতের একটা বড় সুবিধা হলো একবার শুরু করলে পরে শুধু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য খরচ হয়।

আমরা যারা পর্যটন ব্যবসা বা এই খাতের সাথে পূর্ব পরিচিত এই সমীকরণটা খুব ভালোভাবে জানি। রিসোর্ট অথবা খামার বাড়িগুলোও পর্যটন শিল্পের সাথেই জড়িত আর এই পর্যটন শিল্প ১০৯টি উপ-খাতকে সরাসরি সংযোগ করে প্রসারিত করে। একজন পর্যটকের আগমনে ১০ জন প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান হয় পরোক্ষভাবে কাজ পায় আরও ৩৩ জন।

অর্থাৎ ১ লাখ পর্যটকের আগমনের সঙ্গে ৪৪ লাখ লোকের কর্মসংস্থান জড়িত। কোনো স্থানে যদি বছরে ১০ লাখ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটক বিচরণ করে তবে ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এর সুফল ভোগ করবে।

এখন আমরা যদি এই সূত্রকে একই মানদণ্ডে রেখে কিছুটা ভিন্নভাবে তুলনা করি, তাহলে একটা খামার বাড়িতে বা গ্রামীণ রিসোর্ট যদি ১ জনে পাঁচ জন লোকের কর্মসংস্থান হয় তাহলে পাঁচটা লোকের সঙ্গে পাঁচটা পরিবার উপকৃত হবে। তাছাড়াও এই পরিত্যক্ত বাড়িগুলোতে গ্রামীণ আদলে রিসোর্ট করে একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করা যায়।

এই বাড়িগুলোকে কেন্দ্র করে আরো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসা সম্ভব। আধুনিকভাবে বাগান তৈরি করা যেতে পারে যেখানে বহু লোকের কর্মসংস্থান হবে এবং দর্শনীয় হবে। যেমনভাবে শহর বা ঢাকার আশপাশের রিসোর্টগুলোতে যুক্ত হয় রেস্তোরাঁ, কফিশপ, ফাস্টফুড, বার ও প্রতিষ্ঠান এগুলোতে পাঁচতারকা হোটেলের সুযোগ-সুবিধা থাকে।

আর গ্রামীণ রিসোর্টকে কেন্দ্র করে আমরা করতে পারি বাচ্চাদের জন্য সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা। ফুল চাষের আধুনিক বাগান দর্শনার্থীদের জন্য মাছ চাষের মাধ্যমে মাছ ধরার একটা মাধ্যম, চায়ের দোকান, গ্রামীণ নিজস্ব কিছু খাবার দাবার। আরো অনেক কিছু যুক্ত করা যেতে পারে সময়ের সাথে সাথে।

আরেকটা বিষয় পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়। একদম লোকালয়ে যদি একটা জেলাকে চিন্তা করি তাহলে জেলার ভেতরে মানুষগুলো উপকৃত হবে যারা অনেক দূর যেতে পারে না মধ্যবিত্ত হওয়ার কারণে। দুই ঈদ, সাপ্তাহিক ছুটি, দেশীয় বিভিন্ন দিবস ও শীতের মৌসুমে কর্মজীবী, ব্যবসায়ী গ্রুপ এবং দম্পতি থেকে শুরু করে সব মানুষই বাড়ির কাছাকাছিতে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে পারবে।

আমরা যদি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা, বেসরকারি উদ্যোগ অথবা ব্যক্তিগতভাবে এই বাড়িগুলোকে পরিচর্যা করি, রিসোর্ট বা একটা বিনোদনের সুযোগ করে দিই তাহলে দেখা যাবে আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতিতে একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে দখল করে নেবে গ্রামের এই বড় বড় বাড়িগুলো।

যার সঙ্গে গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলো অর্থনৈতিকভাবে সফল হবে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একটা নতুন সড়ক স্থাপন হবে। এ কাজ উৎসাহিত করার জন্য সরকার কয়েক জায়গায় পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে প্রকল্প হাতে নিতে পারে।

  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

    গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

    গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

    গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারেগ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস আয়ের উৎস

  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

    গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস

  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস
  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস
  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস
  • গ্রামে পড়ে থাকা বাড়ি যেভাবে হতে পারে আয়ের উৎস
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com